পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩ গুরুসদয় দত্ত ১৮৮২-১৯৪১ । ১৯০৩ সালে বিলেত যাত্রা করেন ও তিনি ১৯০৫-এ আইসি.এস. পাস করে কর্মজীবনের সূচনা ৭/২/১৯৩২-এ ব্রতচারী প্রতিষ্ঠা করেন। কাউন্সিল অফ স্টেটের সরকার নির্বাচিত সদসা থাকাকালীন গুরুসদয় দত্ত ‘নিখিল ভারত লোকগীতি ও লোকনৃত্য সমিতি’ গঠন করেন। ৪ দ্র, রবীন্দ্রনাথের লিখিত ১৮-সংখ্যক পত্রের সূত্র-১। ৫ “কাব্য-পরিচয়’ সংক্রান্ত কাজ প্রায় সমাপ্তির পথে। সেইসঙ্গে পাণ্ডুলিপিও প্রস্তুত হচ্ছে। আগামী মঙ্গলবার’ অর্থাৎ ৬ই ডিসেম্বর ১৯৩৮, সম্পূর্ণ পাণ্ডুলিপি নির্বাচন সমিতির দ্বারা অনুমোদিত হলে। অনুমোদিত পাণ্ডুলিপি শান্তিনিকেতনে গিয়ে রবীন্দ্রনাথকে দেখিয়ে আসবেন বলে চিঠিতে প্রতিশ্রতি দিয়েছিলেন সজনীকান্ত। ‘আত্মস্মৃতি’তে সজনীকান্ত লিখেছেন : ২রা ডিসেম্বর ১৯৩৮, ‘কাব্য-পরিচয়’-এর পাণ্ডুলিপি তিনি কিশোরীমোহন সাতরার কাছে জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথকে লেখা তার ৩/১২/৩৮ তারিখের চিঠিটি অন্যরূপ সাক্ষ্য দেয়। মনে হয় আত্মস্মৃতি রচনাকালে সজনীকান্তের ৩/১২/৩৮ তারিখে রবীন্দ্রনাথকে লেখা চিঠির কথা সম্পূর্ণ বিস্মরণ হয়। (দ্র, ‘আত্মস্মৃতি’, পৃ. ৫০৭)। এ-বিষয়ে ২৩/১/৩৯ তারিখে রবীন্দ্রনাথকে লেখা কিশোরীমোহন সাতরার চিঠি বিশেষ উল্লেখ্য— “গত শুক্রবার (২০/১/৩৯] বাংলা কাব্য-পরিচয়ের শেষ মিটিং হয়ে গেছে। দুটি scheme তৈরী হয়েছে। এগুলি নিয়ে ২৭-২৮ জানুয়ারী সজনী ওখানে যাবে।” (দ্র. দেশ সাহিত্য সংখ্যা-১৩৮৯, পৃ. ২৪) ৬ কিশোরীমোহন সাঁতরা। ৭ বিশ্বভারতী প্রকাশনালয়ের তৎকালীন অধিনায়ক কিশোরমোহন দেবীকে লেখা রবীন্দ্রনাথের “চিঠি ছাপা হচ্ছে”। কিন্তু এই চিঠি প্রকাশের S సె (t