পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২ ১/১২/৩৯ তারিখে লেখা বঙ্কিম রচনাবলী সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথের অভিমত। (দ্র, রবীন্দ্রনাথের পত্র-২৮) ৩ দ্র, রবীন্দ্রনাথের লেখা ২৯-সংখ্যক পত্র। সুত্র ২ ৪ দ্র, সজনীকান্তকে লেখা রবীন্দ্রনাথের চিঠির সংখ্যা-২৭। সুত্র-১ ৫ দ্র, রবীন্দ্রনাথের লেখা চিঠি, সংখ্যা। ২৯। সূত্ৰ-৪ ৬ দ্র, সজনীকান্তকে লিখিত দলিল ও তৎসংলগ্ন সজনীকান্ত কৃত-রচনার তালিকা, পত্র-সংখ্যা-২৪ ৭ দ্র, সজনীকান্তের প্রেরিত টেলিগ্রাম-পত্র সংখ্যা-১৫ পত্র-১৫ ১ উক্ত টেলিগ্রামটি সজনীকান্ত ১৪ ডিসেম্বর ১৯৩৯ এ শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথের নিকট প্রেরণ করেছিলেন। মেদিনীপুরে বিদ্যাসাগর স্মৃতি মন্দিরের আনুষ্ঠানিক দ্বারোদঘাটনের ১৪ ডিসেম্বর সন্ধেতে সজনীকান্ত শান্তিনিকেতনে পৌঁছবেন। টেলিগ্রামে এই বার্তাই ছিল। ‘আত্মস্মৃতিতে যদিও সজনীকান্ত ১৩ ডিসেম্বরে তার শান্তিনিকেতনে রওনা হবার কথা লিখেছিলেন। তথাপি মনে হয় রচনাকালে তার টেলিগ্রামের কথা স্মরণে ছিল না। (দ্র, ‘আত্মস্মৃতি' পৃ: ৫৪১)। وی\ 2G - S চিঠির উপরে বদিকে লালকালিতে "R" অক্ষরটি লেখা আছে। ১ দ্র, সজনীকান্তকে লেখা রবীন্দ্রনাথের চিঠি সংখ্যা-৩০ । সূত্র-৩ ২ পরবর্তী রবিবার-১ ৪ জানুয়ারি, ১৯৪০। ৩ অনিলকুমার চন্দ (১৯০৬-১৯৭৬)। শান্তিনিকেতনে ১৯২১ সালে তিনি পড়াশুনো করতে এসেছিলেন। এবং ১৯৩৩ সাল থেকে অনিল চন্দ বিশ্বভারতীর দায়িত্ববাহী সমস্ত সভার সদস্য ছিলেন। পরবর্তী ১৪/১/৪০, রবিবার প্রত্যুষে সজনীকান্ত রবীন্দ্রনাথের সাক্ষাতের অভিলাষী হয়ে ১০/১/৪০ তারিখে অনিল চন্দকে একটি চিঠিতে লেখেন : > sbr