পাতা:চিঠিপত্র (ঊনবিংশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফিরে আসি তার পরে মোকাবিলায় কাজের কথায় আলোচনা করব। ইতি ৭/১০/৩৮ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর S 8 ২১ অক্টোবর ১৯৩৮ কল্যাণীয়েষ্ণু, মস্ত একটা ছিদ্র আছে আমার রচনার ঘটে। এক দিক থেকে যা ভর্তি হয় অন্য দিক থেকে তা নিষ্ক্রান্ত হতে বিলম্ব করে না। কিশোরকান্তর অভিনন্দন পত্ৰখানা কবে পৌছেছে গিয়ে ‘পাঠশালায়’২ তা আমি ভুলেই গিয়েছিলুম। বোধ হচ্ছে যেন নাচনের নামে হেমন্তবালা আমাকে যে পত্ৰখানা লিখেছিলেন সেইটের সঙ্গে জড়িয়ে কবিতাটা তুমি ছাপতে ইচ্ছা করেছিলে— তা যদি হয় তাহলে সেই প্রসঙ্গে পূর্বপ্রকাশিত কবিতা আবার প্রকাশ করলে দোষ হবে না। আমি আজ নাচনের উদ্দেশে যে পত্ৰখনি লিখেছি সেটা ব্যবহার করলে চক্রটা সম্পূর্ণ হতে পারবে। যে পত্র বাহনরূপে তুমি এনেছিলে আমার কাছে সেই পত্রের উত্তরটিও তোমাকে পাঠাই, তুমি যথাস্থানে পৌছিয়ে দিয়ো। কাগজে প্রকাশ করবার পক্ষে এটা যদি কটুস্বাদ হয়ে থাকে তবে চেপে যেয়ো। বঙ্কিমের চিঠিখানি চমৎকার। কোনো এক অবকাশে কাজে লাগাতে পারব। (SANTINIKETAN, BENGAL) > Q