পাতা:চিঠিপত্র (একাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কোনোদিন যদি দশের মনোরঞ্জন করে তো ভালোই, না করে তো ক্ষতি নেই। এই আঁকাজোকার যে স্থায়ী মর্য্যাদা আছে তা আজো আমার বিশ্বাসগম্য হয় নি । ভাবীকালের কাছে আমার পরিচয়ের সম্বল নিতান্ত কম জমে নি, তার উপরে আরো বাড়িয়ে তুলে লাভ কী। আমার মনে হয় কীৰ্ত্তিস্তম্ভকে যত প্রশস্ত করে গড়া যায় ততই কালের হাতে আক্রমণের লক্ষ্যকে বাড়িয়ে দেওয়া হয় । যশের তরীতে বোঝাই যতই স্বল্প অথচ মূল্যবান করা যায় ততই ডুবির আপদ কমে। ইতি ১১ ডিসেম্বর ১৯৩৪ তোমাদের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর סיף ১ জানুয়ারি ১৯২৫ હૈં শান্তিনিকেতন কল্যাণীয়েযু তুমি চিঠিতে চিত্রপ্রদর্শনী সম্বন্ধে যা লিখেছিলে তা অল্প একটুখানি মেজে প্রবাসীতে পাঠিয়ে দিয়েছি, তোমার নাম দিইনি। তোমরা লণ্ডনে আমার ছবি দেখাতে চাও, আমি কিন্তু মনে উৎসাহ পাইনে— আমার ছবি এতই যুথভ্রষ্ট শ্রেণীহারা এতই অশিক্ষিত আঙুলের খেলামাত্র যে ওগুলোকে সমজদারের দৃষ্টির কাছে ধরতে আমি কুষ্ঠিত। আমার মৃত্যুর Տ ՀԵ