পাতা:চিঠিপত্র (একাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাসা বানানো হোলো যাতে ক’রে এ দেশের সেই শান্তিকে নানা উপলক্ষ্যে প্রখর চঞ্চুঘাতে ক্ষতবিক্ষত করতে থাকবে যে-শান্তি আর্থিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক শ্ৰীবৃদ্ধির মূল আশ্রয়। মুসলমানের ভুলেছেন রাজশক্তির পক্ষপাতে তাদের সৌভাগ্য সূচনা করছে না। যে মার মারা হয়েছে এটা একলা হিন্দুর নয়, সমস্ত জাতের মৰ্ম্মে মার, গাছের প্রাণবাহী শিকড় কেটে দেওয়ার মার। বিষয় বিভাগে পার্টিশনের মামলায় যে পক্ষেরই হার হোক বা জিত হোক, দুই ভায়েরই একান্নবৰ্ত্তী তহবিলে সৰ্ব্বনাশ ঘটায়, পৌষমাস তাদেরই যারা মামলার উৎসাহদাতা। দেউলিয়া হবার পূর্ব পর্য্যন্ত জেদের ঝোকে এ কথা বুঝতে সময় লাগে। রাষ্ট্রব্যবস্থায় ভারসামঞ্জস্ত্যের গুরুতর ব্যত্যয় ঘটলে সমস্ত দেশের শাসনযন্ত্র যায় বিকল হয়ে । এর ফলে যে-একটা সৰ্ব্বব্যাপী অপটুত্ব ঘটা অবশুম্ভাবী সেটা সমগ্র বাংলাদেশের পক্ষেই লজ্জা এবং দুঃখের কারণ হবে, এই সহজ কথাটাও যাতে ভুলিয়েছে কর্তৃপক্ষ এমন একটা মাদকরসের পরিবেষণ করেছেন। তাই যাকে মারছেন সেও করছে জয়ধ্বনি । সংসারে স্যায়ের প্রয়োজন কেবল ধৰ্ম্মরক্ষার জন্তে নয়, কৰ্ম্মরক্ষার ●所び5JS I মারের কাজ আরম্ভ হয়েছে । “মহম্মদী”-পত্রে আমার কবিতায় পৌত্তলিকতা ও নীতির প্রভাব নির্দেশ করে যে নালিশ দায়ের করা হয়েছিল তারও জবাব দিতে হোলো। এত বড়ো প্রহসনের কিয়দংশ তুমি সেখান থেকেও ভোগ করেছ وث سرbلا