পাতা:চিঠিপত্র (একাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যেন সুস্থ ও প্রফুল্ল দেখতে পাই। তুমি এখানে অতিথিশালার দ্বারে বাস করতে— দূরদেশ থেকে আগন্তুকরা আসত— তুমি ছিলে সেই প্রবাসীদের বন্ধু— তুমি তাদের যত্বের ত্রুটি করনি, তারাও সকলে তোমাকে ভাল বেসেচে। শান্তিনিকেতনের যথার্থ হৃদয়ের মধ্যে তার অতিথিশালা—তুমি জান আমরা বেদ থেকে যে বাক্যটি মন্ত্ররূপে গ্রহণ করেচি : “যত্র বিশ্বং ভবত্যেকনীড়ং”— শান্তিনিকেতনের সেই বিশ্বনীড়ে তুমিই অভ্যর্থনার ভার নিয়েছিলে । আবার যখন শীতের আরম্ভে অতিথির আসতে সুরু করবে তখন তোমার স্থান তুমি আবার গ্রহণ করতে পারবে এই প্রত্যাশ করে রইলুম — প্রবাসীতে আমার কবিতা বোধ হয় এতদিনে পড়েচ। অনেককাল পরে বড় কবিতা লিখেচি । ইতি ১৯শে ফেব্রুয়ারি ১৯২৪ স্নেহানুরক্ত শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর \О о २४ थ्रशंनं★ s२२8 હૈં কল্যাণীয়েষ্ণু বঙ্গবাণী আজও পাইনি বলে তথ্য ও সত্য বক্তৃতাটা পড়তে পারিনি। যা হোক তুমি যদি ওটা তর্জমা করতে চাও ত রাজি আছি । আমি অভিনয়ব্যাপারে ব্যস্ত আছি । কলকাতায় গেলে দেখা হবে। তুমি কি সমুদ্র পাড়ি দেবে বলে প্রস্তুত 8 o