পাতা:চিঠিপত্র (একাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চেহারা তো দেখলুম না। খুটিয়ে খবর নিলে নিশ্চয় কলঙ্কের কথা অনেক পাওয়া যাবে— কিন্তু খুটিয়ে-পাওয়া ময়লা কথাগুলো সুতো দিয়ে একসঙ্গে গাথলেই সত্যকে স্পষ্ট করা হবে এ কথা বিশ্বাস করবার নয়। ইতি ৯ সেপ্টেম্বর ১৯২৭ সুরবায়া, জাভা । ১১ সেপ্টেম্বর ১৯২৭ \ર્કે কল্যাণীয়েষ্ণু, অমিয়, এই কবিতাটি এতদিন অন্য কোনো সূত্রে দেখে থাকবে, তবু তোমাকে পাঠালুম। আজ বিকালে আমার বক্তৃতা আছে। কাল সকালে অন্যত্র যেতে হবে । দেখবার জিনিষের অন্ত নেই কিন্তু এমন করে ঘুরে বেড়াবার শক্তি আমার কই । শুধু দেহ নয়, মন ক্লান্ত হয়ে যায়— কেননা আমার মন আপনাতে নিবিষ্ট হয়ে ভাবতে ভালোবাসে। যে পাখী ডিমে তা দিতে চায় বাইরে থেকে তাকে কেবলি তাড়া দিতে থাকলে তার যে দশা হয় আমার মনের সেই দশা । سمتیے চিঠিতে নানা বকুনি বকেচি,— সেগুলো পত্ৰযোগে দেশে পাঠানো হয়েচে । মালয় উপদ্বীপে বাইরে দৃষ্টি দেবার যোগ্য কোনো প্রলোভন না থাকায় আপন মনের এই সকল যা’-তা’বহুল কথাগুলো জমে উঠছিল। এখানে তার জো নেই— বাইরের জগৎ সৰ্ব্বদা ডাক পাড়চে । به وي