পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চিরন্তন হলে তুমি, মর্ত্যকবি, মুহূর্তের মাঝে । গেলে সেই বিশ্বচিত্তলোকে যেথা সুগম্ভীর বাজে অনন্তের বীণা, যার শব্দহীন সংগীতধারায় છે જ ছুটেছে রূপের বন্যা গ্রহে সূর্য্যে তারায় তারায় । সেথা তুমি অগ্রজ আমার ; যদি কভু দেখা হয় পাব তবে সেথা তব কোন অপরূপ পরিচয়— কোন ছন্দে, কোন রূপে । যেমনি অপূৰ্ব্ব হোক নাকো, তবু আশা করি, যেন মনের একটি কোণে রাখে। ৯৫ ধরণীর ধূলির স্মরণ, লাজে ভয়ে তুখে সুখে বিজড়িত— আশা করি, মর্ত্যজন্মে ছিল তব মুখে যে বিনম্র স্নিগ্ধ হাস্য, যে স্বচ্ছ সতেজ সরলতা, সহজ সত্যের প্রভা, বিরল সংযত শান্ত কথা তাই দিয়ে আরবার পাই যেন তব অভ্যর্থনা S o o অমৰ্ত্ত্যলোকের দ্বারে— ব্যর্থ নাহি হোক এ কামনা । ১৮ই আষাঢ় > こ。な শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর واما لا