পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাষ মুরের সঙ্গে যেন পাল্লা দিয়ে চলেছে। তিনি সেদিন গাইলেন— অামায় বোলো না গাহিতে বোলো না! এ কি শুধু হাসি খেলা প্রমোদের মেলা, শুধু মিছে কথা, ছলনা! এ যে নয়নের জল, হতাশের শ্বাস, RI) إلى 5ةl fی এ কি কলঙ্কের কথা, দরিদ্রের অাশ, বুকফাটা দুখে, গুমরিছে বুকে, গভীর মরম-বেদনা ! শুধু হাসি খেলা, প্রমোদের মেলা, শুধু মিছে কথা ছলনা। এসেছি কি হেথা যশের কাঙালী, কথা গেথে গেথে নিতে করতালি, মিছে কথা ক’য়ে, মিছে যশ ল’য়ে, মিছে কাজে নিশি যাপনা । কে জাগিবে আজ, কে করিবে কাজ, কে ঘুচাতে চাহে জননীর লাজ, কাতরে র্কাদিবে মায়ের পায়ে দিবে সকল প্রাণের কামনা । শুধু হাসি খেলা, প্রমোদের মেলা, শুধু মিছে কথা ছলনা। তখন আমার নবীন মনে স্বদেশপ্রেমের রঙীন নেশা নূতন লেগেছিল, তাই রবীন্দ্রনাথের এই সঙ্গীত আমাকে একেবারে মোহাবিষ্ট ক’রে ফেললে । তার পরে আবার আর একদিন ঐ ইউনিভারসিটি ইনষ্টিটিউটু হলে রবীন্দ্রনাথ ‘গান্ধারীর আবেদন’ নামক নাটিকা পাঠ করেন । তার অল্পদিন আগেই আমার সহপাঠী বন্ধু হেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ মহাশয় ঐ হলেই রবিবাবুর কবিতার এক সমালোচনা পাঠ করেন । এই দুই সভাতেই S 2 >