পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

থাকতে চান যাতে পূর্ব-ব্যবস্থার ব্যত্যয় না হয়। এই অতিরিক্ত ভিন দিনের থাকা নিয়ে রমেশচন্দ্রকেও তিনি টেলিগ্রাম করেছিলেন, কিন্তু গুরুদেবের অন্যত্র বাসের নতুন ব্যবস্থায় ইউনিভার্সিটির ছাত্রেরা যে নিতান্ত নিরুৎসাহ হয়েছেন সে কথা চারুচন্দ্র লিখে জানান রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ।* ঢাকা সফরের আর কোনোখানে চারুচক্সের উল্লেখ নেই। পরের বছর ঢাকা জগন্নাথ হলের ছাত্রদের বসন্তোৎসব উপলক্ষে চারুচন্দ্রের ফরমাস মতো দোলের কবিতা লিখে পাঠিয়েছিলেন, "ছাপাখানার মসীবন্ধনে বন্দী করবার অধিকার’ না দিয়ে। এই ১৯২৭এর ময়মনসিংহ রবীন্দ্রজন্মোৎসবের ভাষণেই, চারুচন্দ্র লিখেছেন, তিনি বলেছেন, ‘জীবনের অবশিষ্ট দিন কটাও আপনার মহিমা কীর্তন ও প্রচার করেই কাটাব।” চারুচন্দ্রের এর পরের চিঠির ঠিকানা Charu Bandyopadhyaya, M.A. Lecturer, Dacca University House Tutor, Dacca Hall Ramna, Dacca. ১৪ এপ্রিল ১৯৩১এর এই চিঠিতে ললিতমোহন চট্টোপাধ্যায়ের সহযোগে প্রস্তুয়মান ‘বঙ্গ-বীণা’ কাব্যচয়নিকার জন্য রবীন্দ্রনাথের একটি ভূমিকা প্রার্থনা করেন চারুচন্দ্র । ‘শ্র’ ও ‘চন্দ্র বজিত নাম চিঠিতে এই প্রথম। ૨ অক্টোবর ১৯৩৩ এর পত্র ১ ০৭এ রবীন্দ্ৰহস্তাক্ষরে পাওয়া গেছে খামে লেখা উপরের এই নাম-ঠিকানা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকাল শেষ হতে চারুচন্দ্র যোগ দেন ঢাকা জগন্নাথ কলেজে । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রেরা তাকে বিদায় সম্ভাষণ জানান ৪ বৈশাখ ১৯৪৪এর অনুষ্ঠানে। আরো দুবার তার ঠিকানা বদল দেখা যায় ১ রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে লেখা চারুচন্দ্রের চিঠিখানি গোপালচন্দ্র রায় : “ঢাকায় রবীন্দ্রনাধ’ ১৩৭৯ రిషి" সংকলিত । \రిషా ఫి