পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র-পরিচয় পত্র ১। কুমারখালি, শিলাইদহ। কুমারখালি কলকাতা থেকে ১১৯ মাইল দূরত্বে ঈস্টর্ন বেঙ্গল রেলওয়ের স্টেশন, গড়াই নদীর তীরে একটি প্রসিদ্ধ স্থান । পাবনা জেলা থেকে ১৮৭১ সালে কুমারখালি নদীয়া জেলার অধীনে অাসে । শিলাইদহ কুমারখালি থেকে ৫ মাইল দূরে পদ্মা ও গড়াইয়ের সঙ্গমস্থলের অতি নিকটে পদ্মার তীরে অবস্থিত। দ্র ‘বাংলায় ভ্ৰমণ’ ১ম খণ্ড। ২য় সং ১৯৪• পৃ ১• ৭-১০৮। রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, ‘শিলাইদহ গোরাই ও পদ্মার মোহানায় অবস্থিত। নদী এখানে ঘুরে গেছে বলে মোহানার কাছেই স্রোতের ঘূর্ণিতে একটা মস্তবড়ো ‘দহ’র স্বষ্টি হয়েছিল। তার থেকে শিলাইদহ নাম।–“পিতৃস্মৃতি' ১৩৭৮ সং, পৃ ২৮। “আপনার গল্প ..’ । চারুচন্দ্র লিখেছেন, দীনেশচন্দ্র সেনের পরামর্শে প্রবাসী থেকে সংস্কারার্থ ফিরে আসা র্তার নৈষ্ঠিক ব্রহ্মচারী গল্প সংশোধনের জন্য তিনি রবীন্দ্রনাথের সাহায্য প্রার্থনা করেছিলেন। দ্র এই বই পৃ ২, ৪ । ‘পুষ্পপাত্র’ ( ১৩১৭) গল্পগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত। ৯ই মাঘ পর্যন্ত...’ । তুলনীয় মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়কে ৩০শে পোষ ১৩১০ লেখা চিঠি : ৯ই মাঘ পর্যন্ত আমি এখানে আছি। রথীর ১৭ই-১৮ই পর্যন্ত থাকিবে ।’৩ রথীন্দ্রনাথ সন্তোষচন্দ্র ছাড়া শান্তি ১ গড়াই বা গড়ই। তু, বেলা সাড়ে দশটার সময় গডুই নদীর ব্রিজ দেখা গেল’ বা ’গডুই পেরিয়ে যখন আসল পদ্মায় পড়লুম., ইত্যাদি। ছিন্নপত্রাবলী', পত্র ৬৭, ১২৮ ৷ ২ চারুচন্দ্রের স্মৃতিকথায় সময়টি ভুলক্রমে ১৩১২ বলে উল্লেখ আছে। ও কুঠিয়া স্টেশন দিয়েই সাধারণত শিলাইদহে আসাযাওয়া চলত। কুঠির ৩২৭