পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

‘মধুর মধুর ধ্বনি বাজে ॥ রচনা শিলাইদহ ও আশ্বিন ১৩১২। কাব্য গ্রন্থাবলী ১৩০৩ পৃ ৪৩০, কাব্যগ্রন্থ ১৩১• পৃ ৮১ ৷ চারুচন্দ্র জানিয়েছেন, "কাশীতে সাহিত্য-পরিষদের শাখা প্রতিষ্ঠার উপলক্ষে সেখানকার সেক্রেটারির অনুরোধে তাকে উদবোধনের উপযোগী একটি গান লিখে দেবার নিবন্ধ করলে রবীন্দ্রনাথ বলে উঠলেন, “ওরে বাস্ রে । গান লেখবার সাধ্য কি আমার আছে আর ! গান-টান আর আমার আসে না— চলে গেছে মোর বীণাপাণি (চৈতালি), আমার একটা পুরানো গান আছে— মধুর মধুর ধ্বনি বাজে হৃদয়কমল বন মাঝে সেই গানটা দিয়ে চালিয়ে দেবেন।” আমি ব্যর্থমনোরথ হয়ে ফিরে এলাম।” দ্র, এই বই পৃ ২০৩ । এই স্মৃতিতে দুটি বিভ্রম আছে। প্রথম, চিঠির সাক্ষ্যে দেখা যায়, গানটির কথা রবীন্দ্রনাথ চিঠি লিখে জানিয়েছিলেন, সাক্ষাতে বলেন নি। দ্বিতীয়, বারাণসীস্থ বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ শাখা গঠিত হয় চিঠির অনূ্যন সাড়ে-চার বছর পর ১৩১৫ বঙ্গাব্দের ২২শে ফাল্গুন। দ্র, সাহিত্য পরিষৎ পঞ্জিকা ১৩১৬ পৃ ১৯৬। পত্র ৬। শান্তিনিকেতন গ্রন্থাবলী ॥ খণ্ডে খণ্ডে প্রকাশিত রবীন্দ্রনাথের 'শাস্তিনিকেতন’ উপদেশমালা ও সেই সঙ্গে অপরাপর ধর্মপ্রসঙ্গ পুস্তক। ইণ্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস -প্রকাশিত এই সিরিজ বা গ্রন্থাবলীতে ক্রাউন ১/২৪ সাইজের ছোটো ছোটো বইয়ে শান্তিনিকেতন’ ‘ভক্তবাণী’ 'কবীর’ ‘উপনিষৎসংগ্রহ’ ক্রমশ প্রকাশিত হয়েছিল । ‘ভক্তবাণী’ তিন খণ্ড রবীন্দ্রনাথের নামেই পত্রিকায় বিজ্ঞাপিত হয়েছে। উপনিষৎসংগ্রহ দু খণ্ড মূল, সংক্ষিপ্ত সরল সংস্কৃত টীকা ও বঙ্গানুবাদ সহ বিধুশেখর শাস্ত্রী প্রণীত, যদিও মানসী পত্রিক কাতিক ১৩১৮ সংখ্যায় বঙ্গসাহিত্য, ১৩১৭ সাল’ নামে সারদাচরণ ᏔᏬ Ꮼ Ꮼ