পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সরকারের হাতে আসে। এই সব বড়ে লাইন ছাড়া কোনো কোনো কোম্পানি ন্যারো গেজের লাইন খুলেছিলেন। মার্টিন কোম্পানি বেলগাছিয়া-হাসনাবাদ ৪৩ মাইল, হাওড়া-আমতা ২৮ মাইল, হাওড়া-শিয়াখালা ২০ মাইল গাড়ি চালাতেন। ম্যাকলাউড কোম্পানি মাঝেরহাট-ফলতার ২৭ মাইল রেলপথ তত্ত্বাবধান করতেন। সরকারি রেলওয়ের পাশাপাশি এই-সব কোম্পানির রেলওয়ে, অনেকদিন পর্যস্ত চলেছিল। দ্র, ‘বাংলায় ভ্ৰমণ’ ১৯৪০ পৃ ৪৫, ৪৯, ৬১-৬৪, ১৭৭ ৷ পত্র ১১। উত্তরায়ণ, শাস্তিনিকেতন । সুধীরচন্দ্র কর লিখেছেন, “আশ্রমের উত্তর দিকে “উত্তরায়ণ” ।...“উত্তরায়ণ” হচ্ছে সীমার নাম, বাড়ির নাম নয়। সে সীমায় ছোটো ছোটো কয়েকটি বাড়ি অাছে।’ সে-সব বাড়িতে কবি বিভিন্ন সময়ে বাস করেছেন । দ্র সুধীরচন্দ্র কর ‘রবীন্দ্র আলোকে রবীন্দ্র পরিচয় ১৩৬৭ পৃ ৫০-৫১ ৷ হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৩.৯ সালে ভাত্রের প্রথমে যখন আগ্রমে যোগ দেন, তিনি দেখেছেন তখন রবীন্দ্রনাথ থাকতেন অতিথিশালার দোতলায়, পরে “আশ্রমের পূর্ব-দক্ষিণ প্রাস্তে স্থিত প্রাস্তরে বাসের জন্য খড়ে-ছাওয়া একটি বড়ো বাসগৃহ ও পাকশালা প্রভৃতি নিৰ্মাণ’ করলেন, তারপর দেহলী নির্মিত হলে সেখানে বাস করতে লাগলেন। দ্র হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় : শাস্তিকেতনের ইতিহাস’। প্রবাসী, অগ্রহায়ণ ১৩৫৬ পৃ ১৬৪-৬৭ । শান্তিনিকেতনের রেলস্টেশন বোলপুর, ঈস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ের সাহেবগঞ্জ লুপ লাইনের স্টেশন। দ্র ‘বাংলায় ভ্ৰমণ’ ১৯৪• পৃ ১২৩ > &8 | সংকলন । ইংরেজি সাময়িকপত্রাদি থেকে কৌতুহলপ্রদ নির্বাচিত রচনা ‘প্রবাসী’র জন্য শাস্তিনিকেতনের আশ্রমিকদের দিয়ে অনুবাদ করিয়ে দিতেন রবীন্দ্রনাথ । সে-সব লেখাতে র্তার নিজের সংস্কার ও থাকত \లి\s\