পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পোকা গাছের ওপর থেকে নিচু ডালে এধারে ওধারে তাতের মাকুর মতো দ্রুত যাতায়াত ক’রে মাকড়সাজালের চেয়েও সূক্ষ্ম বিশদ ও বিস্তৃত এক অদ্ভূত বস্ত্র বয়ন করছে আর রাখালপাখালের সেই কাপড় কেউ মাথায় জড়াচ্ছে কেউ হাওয়ায় ওড়াচ্ছে এই দেখে যতীন্দ্রমোহন বিষয়টি জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের গোচর করেন, ম্যাজিস্ট্রেট জানান ইণ্ডিয়ান মিউজিয়ামের ন্যাচারাল হিস্টরি-বিভাগের সুপারিণ্টেণ্ডেণ্টের কাছে, সুপারিন্টেণ্ডেণ্ট লিখে পাঠান : ‘It is unlike any web produced by any insect I have hitherto seen and it would be most important to obtain specimens of the animal that produced it.’ sof: চালাচালির অবসরে তাত্তি পোকা অদর্শন হয়ে যাওয়ার ফলে নমুনা সংগ্রহ করা যায় নি, যতীন্দ্রমোহন বিষয়টি লিখে পাঠান রবীন্দ্রনাথকে। 'তাতি পোকা প্রকাশিত হবার পরের মাসে বাবুরহাট, ত্রিপুরা থেকে অবনীমোহন চক্রবর্তী কাপড়-ধরা গাছ’ নামে তুলনীয় আর একটি দৃষ্টান্ত লিখে পাঠিয়েছিলেন। দ্র, ‘আলোচনা : তাতি পোকা । প্রবাসী, ভাদ্র ১৩১৭ পৃ ৫১২ । গানগুলো ‘’ ৷ ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৩১৭ - ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৩১৭ মধ্যে কলকাতা, তিনধরিয়া ও বোলপুরে ‘গীতাঞ্জলি’র (৬২ থেকে ৮৩ সংখ্যক ) বাইশটি গান লেখা হয় । “ছাগলের জন্য চিন্তামণিবাবুকে. চিন্তামণিবাবু এলাহাবাদ ইণ্ডিয়ান প্রেসের স্বত্বাধিকারী চিন্তামণি ঘোষ । ‘ছাগল...’ শান্তিনিকেতন গোষ্ঠ বা গোশালার জন্য ছাগল। চিঠিপত্র ১৩য় মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়কে লেখা ১৮ অক্টোবর ১৯১• এর পত্রে টীকা স্থলে লিখিত হয়েছে : সন্তোষচন্দ্রের গো-শালা সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ এতদূর উৎসাহিত হয়েছিলেন যে এলাহাবাদ থেকে উৎকৃষ্ট জাতের ছাগল আনাবার চেষ্টাও করেছিলেন। দ্র, চিঠিপত্র ১৩ পৃ ২৮৫-২৮৬। צר ס\