পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কবিতা প্রকাশিত হয়েছিল। পৃ ৪•৭-৪০৮। পত্র ১৮। ‘তোমার গল্পটি । বন্ধু । চারু বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রবাসী, ভাদ্র ১৩১৭ পৃ ৪২৭-৪৩৪। গল্পে 'মায়ার খেলা’ ও ‘পতিতা’ কবিতা থেকে উদ্ধতি অাছে। শ্রাবণের প্রবাসীতে চারুচন্দ্রের একটি মেহেদির গান’ গল্প প্রকাশিত হয় । পত্র ১৯ । ‘কাল সকালের গাড়িতে কলকাতায় যাচ্চি' । প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, “২৫শে শ্রাবণ কবি কলিকাতায় যান, গীতাঞ্জলির শেষ কয়টি গান সেখানে রচিত।’ বইয়ের পাদটীকায় রেলপথে ও কলকাতায় লেখা মোট পাচটি গানের ( সংখ্যা ১৫২-১৫৪; ১৫৬-১৫৭ ) হিসেব আছে ৷ ‘রবীন্দ্রজীবনী ২ ১৯৯৫ সং পু ২৯৬ । পত্র ২ • । ‘গীতাঞ্জলি...’ ৷ ‘গীতাঞ্জলি’র প্রকাশকাল ৩১ শ্রাবণ ১৩১৭ বলে উল্লেখ আছে। গীতাঞ্জলি’ ভাত্রের প্রথম দিকেই নিশ্চয় প্রকাশিত হয়, প্রবাসী ভারতী দুই পত্রিকাতেই অশ্বিন সংখ্যায় বইখানি আলোচিত হয়েছিল । ‘জীবনে যত পূজা ’ । রচনা ২৩ শ্রাবণ ১৩১৭, ১ম সং ১৪৭ সংখ্যক গান পৃ ১৬৭ ৷ প্রথম সংস্করণ বইয়ে অষ্টম ছত্রে 'হারাল ধারা’ স্থলে "হারাল ধরা’ এই মুদ্রণ প্রমাদ লক্ষ্য করা যায়। সংশোধিত রূপে পুনরায় প্রবাসীতে প্রকাশিত : ‘গান’। প্রবাসী, আশ্বিন ১৩১৭ اه د و به প্রসঙ্গত, ১১ মাঘ ১৩১৭ বুধবার একাশীতিতম সাম্বৎসরিক ব্রহ্মোৎসব উপলক্ষে আদি ব্রাহ্মসমাজগৃহে রবীন্দ্রনাথের প্রাতঃকালীন বক্তৃতার শেষে ‘জীবনে যত পূজা হল না সারা গানটি গীত হয়েছিল। চৈত্র সংখ্যা তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় সংকলিত বক্তৃতার শেষে নয়টি গানের সপ্তম গান রূপে "ভৈরবী-তে ওরা’ এই রাগতাল নির্দেশসহ গানটি দশ ছত্রে মুদ্রিত হয়। দ্র, তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা চৈত্র ১৮৩২ শক शृ s२५ ।। ○"br