পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

‘মাতৃশ্ৰাদ্ধ' শাস্তিনিকেতন মন্দিরে ১৮ ভাদ্র ১৩১৭ বুধবারে রবীন্দ্রনাথের ভাষণ। প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, এই ভাষণ আশ্রমের ছাত্র হীতেন্দ্র হীরেন্দ্র নরেন্দ্র ও মণীন্দ্রনাথ নদীর মাতা, মথুরানাথ নদীর পত্নী যোগমায়া দেবীর তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মন্দিরে কথিত । কবির সহিত তৎকালীন কর্মী ও ছাত্রদের সম্বন্ধ কী গভীর ছিল, তাহা উক্ত ভাষণ হইতে বুঝা যায়। রবীন্দ্রজীবনী ২য় খণ্ড ১৩৯৫ সং পৃ ২৯৬ । “সত্যেক্সকে...' ] কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত । পত্র ২৩ ৷ ‘আমার লেখা সম্বন্ধে...’ ইত্যাদি । রবীন্দ্রনাথ বিষয়ে চারুচন্দ্রের প্রবন্ধ । সম্ভবত অশ্বিন ১৩১৭র অভিনয়াসুষ্ঠানের অাগেই চারুচঞ্জের লেখাটি নিয়ে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে কথা হয়, মনে হয় লেখাটি তিনি দেখেছিলেন বা লেখার বিষয় তাকে জানানো হয়েছিল এবং প্রবাসীতে ওই লেখা মুদ্রণে এর পূর্বেও তিনি কুষ্ঠা প্রকাশ করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের অস্বাচ্ছন্দ্য জানতে পেরে চারুচন্দ্র কলিকাতা দেবালয় সমিতির ৩০ ভাদ্র ১৩১৭ / ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯১৯এর বক্তৃতা সভায় তার লেখা পাঠ করেন। সভার প্রতিবেদনে বলা হয় : ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯১• : শ্ৰীযুক্ত চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় বি-এ, ‘রবীন্দ্রপ্রতিভার শ্রেষ্ঠত্ব কিসে’ নামে একটি স্বদীর্ঘ প্রবন্ধ পাঠ করেন । প্রবন্ধটি বড়ই মধুর হইয়াছিল। কাতিক সংখ্যা দেবালয়ে চারুচন্দ্রের বাইশ পৃষ্ঠা ব্যাপী প্রবন্ধটি মুদ্রিত হয়। ‘রবীন্দ্র-প্রতিভার শ্রেষ্ঠত্ব কিসে’। দেবালয়, কাতিক ১৩১৭ اهها لا سواهد . ১ ‘দেবালয়’। শাস্তা দেবী লিখেছেন, ‘প্রবাসী অফিসের পাশের বাড়িতে তখন তিনতলায় থাকিতেন পণ্ডিত সীতারাম তত্ত্বভূষণ সপরিবারে।. তত্ত্বভূষণ মহাশয়ের নীচের তলায় দোতলায় থাকিতেন সেবাত্ৰত শশিপদ বন্দ্যোপাধ্যায়। ○ゲ>