পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

חלות তিনি দেশে এসে পৌছন। অজিতকুমারের ‘অ’ স্বাক্ষরিত অনেক সংকলনই প্রবাসীতে প্রকাশিত হয়েছিল। পত্র ২৮ । চারুচন্দ্রের বড়ো ছেলে প্রেমোৎপল ১৯১০ সালের শেষ দিকে শাস্তিনিকেতনে পড়তে যান। প্রেমোৎপল বন্দ্যোপাধ্যায় ( ১৮৯৮১৯৮৩ ) পরে যশস্বী লেখক হয়েছিলেন । পত্র ২৯ । মাঘোৎসব উপলক্ষে কলকাতায় এসে বোলপুরে ফিরে গিয়েছিলেন, তার পরেই আবার এই সময়ে তিনি কলকাতায় এসেছেন, এই পত্রে লক্ষ্য করা যায়। দ্র, প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় : “রবীন্দ্রজীবনী ২য় খণ্ড ১৩৯৫ সং পৃ ৩১১ । পত্র ৩• । ‘নানাবিধ লেখা · · ব্যাকরণ...” ইত্যাদি । ফাল্গুন ও চৈত্র ১৩১৭য় তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা, ভারতী, প্রবাসী, মানসী, দেবালয়, মডার্ন রিভিউ, সঙ্গীত-প্রকাশিকা ইত্যাদি পত্রিকায় প্রকাশিত রবীন্দ্রনাথের লেখার একটি তালিকা প্রশাস্তকুমার পাল করে দিয়েছেন, দ্র. ‘রবিজীবনী’ ৬ষ্ঠ খণ্ড ১৯৯০ পৃ ১৯৫, ২• ৪ । ব্যাকরণ বিষয়ক প্রবন্ধ ১৩১৮য় পর পর প্রবাসীতে প্রকাশিত হয়েছিল। পত্র ৩১। আমার বিবাহের সংকল্প.” । ইতোপূর্বেই ‘বেঙ্গলী’ পত্রে প্রকাশার্থ তার সহ-সম্পাদক বাবু পদ্মিনীমোহন নিয়োগী সমীপে এই প্রতিবাদ-পত্ৰখানি রবীন্দ্রনাথ পাঠিয়েছিলেন : শাস্তিনিকেতন, বোলপুর বিনয়সম্ভাষণপূর্বক নিবেদন— আমি দ্বিতীয়বার বিবাহ করিতে উদ্যত হইয়াছি, এরূপ সম্পূর্ণ ১ বিলাত থেকে লেখা সংরক্ষিত শেষ চিঠিতে জজিতকুমার লিখেছেন তার বোম্বাই পৌছবার কথা ৬ জানুয়ারি ১৯১১ । সুয়েজের পথে ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯১০এর পত্র থেকে সাউথ হিল পার্ক হ্যাম্পস্টড থেকে ১৬ ডিসেম্বর ১৯১০এ ○ケセ