পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমূলক সংবাদ কোনো বাংলা সংবাদপত্রে প্রচার করা শুনিয়া আমি বিস্মিত হইয়াছি— দয়া করিয়া আপনাদের পত্রে ইহার প্রতিবাদ প্রকাশ করিয়া অামাকে বাধিত করিবেন। ইতি ৫ই শ্রাবণ >\○〉" उछदोग्न শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পরে আমেরিকা থেকে ২৯শে অগ্রহায়ণ ১৩১৯এর একখানি পত্রেও মণিলাল গঙ্গোপাধ্যায়কে পরিহাস করে লিখেছেন : কল্যাণীয়েযু/মণিলাল— বেশ দেখা যাচ্ছে এ জগৎ সংসারে ডাকঘর বিভাগের কৰ্ত্ত মনোযোগ পূর্বক কাজ দেখেন না। আমার শুভ পরিণয়ের খবর এবং নিমন্ত্রণপত্র যারা পেয়েছেন তারা ধন্য কিন্তু বর এখনো পান নি— এবং যদি বধূ কেউ থাকেন তাহলে তারও হস্তগোচর হয় নি...’ ইত্যাদি। দ্র, পুলিনবিহারী সেন -সংকলিত ‘পত্রাবলী । শারদীয় দেশ পত্রিকা ১৩৭৩ পৃ ২২, ৩১ । অর্থাৎ এই প্রচার বেশ কতক দিম স্থায়ী হয়েছিল বোঝা যায়। ‘নরেন্দ্র সেন মহাশয়ের কাগজ ‘’ ৷ নরেন্দ্রনাথ সেন, রায়বাহাদুর ( ১৮৪৩-১৯১১)। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রথম যুগের অন্যতম সদস্য নরেন্দ্রনাথ ১৯০৫এ টাউন হলের বয়কট প্রস্তাব সভার সভাপতি হয়েছিলেন, পরে স্বদেশী আন্দোলনের চরমপন্থীদের সঙ্গে তার মতবিরোধ হয়। নরেন্দ্রনাথ প্রতাপ মজুমদারের পর ‘ইণ্ডিয়ান মিররে’র সম্পাদক, পরে ওই কাগজের স্বত্বাধিকারী হয়েছিলেন । এই চিঠির নিরেন্দ্র সেন মহাশয়ের কাগজ. সরকারি মুখপত্র ‘সুলভ সমাচার’ নামে সাপ্তাহিক পত্র । অবিনাশচন্দ্র দাস লিখেছেন : পত্র-রবীন্দ্রনাথের কাছে অজিতকুমারের লেখা এই যাত্রা-পরিচ্ছেদের মোট বারেখানি পত্র রবীন্দ্রভবনে রক্ষিত আছে । \లిగా సె