পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উত্তরে রবীন্দ্রনাথ বাবাকে লিখিলেন, “উৎসব হলে তারা আসবেন এ কোন কাজের কথা নয়, তারা যখন আসবেন তখনই উৎসব।” চারুচন্দ্রকেও একই কথা লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ । “তিনি আমাদের আশ্রমে গিয়ে পীড়াভোগ করেছিলেন...’ ৷ ১৩১৮র জন্মোৎসবে শাস্তিনিকেতনে গিয়ে শাস্তা দেবী পীড়িত হয়ে পড়েন । পীড়ার বিষয়ে তিনি লিখেছেন : ২৩শে বৈশাখ রাত্রিতে বর্তমান লেখিকা অত্যন্ত পীড়িত হইয়া পড়েন। তাহাকে লইয়। তাহার পিত। অত্যন্ত ব্যস্ত, তাহাকে ফেলিয়া কোথাও যাওয়া যায় না। রবীন্দ্রনাথের ধারণ হইল হয়ত র্তাহীদের আতিথ্যের ক্রটিতেই পীড়া হইয়াছে। তিনি রাত্রিতে তিন চার বার ডাক্তার লইয়া অসিলেন, ছেলেদের বলিলেন ভাল বিছানা করিয়া দিতে, ছেলেরা নিজেদের সমস্ত বালিশ বিছানা আনিয়া নীচু বাংলায় জড়ো করিল। কিন্তু দিনের বেল পাঠের সভা গানের সভা অন্যত্র করিলে পীড়িত বালিকা ও তাহার পিতা সভার আনন্দ হইতে বঞ্চিত হন এই জন্য নীচু বাংলার বারান্দাতেই সভা হইতে লাগিল । এই চিঠির পর ৯ই জ্যৈষ্ঠের চিঠিতে রামানন্দকে রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন : 'মাত শাস্তার শরীর এখনো সম্পূর্ণ স্বস্থ হয় নাই শুনিয়া দুঃখ বোধ করিতেছি— তাহার এই অস্বাস্থ্যের জন্য আমাদের আতিথ্য যদি কোনো অংশে দায়ী হয় তবে সে অামার পক্ষে অত্যন্ত পরিতাপের কথা ।” এর পরেও কুশল জানতে চেয়ে চারুচন্দ্রকে লিখেছেন, ‘শাস্তার শরীর কেমন আছে ?’ দ্র, পত্র ৩৯ ৷ “গোরা”র সমালোচনা' ৷ শ্ৰতারকচন্দ্র রায় -কৃত । বঙ্গদর্শন, আষাঢ় اه والا - 8 9 ذة تالا ك لا তারকচন্দ্র ‘পাশ্চাত্ত্য সভ্যতার সংস্পর্শে ভারতসত্তা ও \ © Ꮌ ☾