পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লেখা সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ তার মত ব্যক্ত করেছিলেন তার তালিকা এই রকম : ‘জীবন-বৈচিত্র্য’। শ্ৰীঅবিনাশচন্দ্র ঘোষ পৃ ১১৬-১২৫’ । ‘বুদ্ধদেব (কবিতা )। শ্ৰীপ্ৰভাসকুমার ঘোষ পৃ ১২৫-১২৬ ৷ ‘নববর্য" (শাস্তিনিকেতন আশ্রমে নববর্ষের উৎসবে কথিত বক্তৃতার সারমর্ম ) শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পৃ ১২৬-১২৯ ৷ ‘প্রকৃতি সুন্দরী’ (কবিতা )। শ্ৰীহেমপ্ৰভা দত্ত পৃ ১২৯২ ১ আগের রচনার পূর্বানুবৃত্তি, এই সংখ্যায় শৈশবে'র বিবরণ লেখা হয়েছে। ২ রবীন্দ্রনাথ যে কবিতার এতখানি বিশ্লেষণ করেছেন তা এখানে উদদ্ভুত করে দেওয়া যেতে পারে : প্রকৃতি সুন্দরী ফুল আজি তব গন্ধে হয়েছে সুরভি । তব লজ্জা আঁকিয়াছে রাঙা করি রবি । নদী অাজি গাহে তব হৃদয়ের গণন সকরুণ সুরে । লভিয়াছে নব প্রাণ সকল জগৎ । মোর দগ্ধ তপ্ত হিয়া তোমার চরণ প্রান্তে পড়িছে লুটিয়া বিফল বেদনা ভরে । তোমার আহবান ধ্বনিয়া তুলিছে আজি অভিনব তান মৃদু-মন্দ সুরে মোর হৃদয়-বীণায় । দূরে কোন মায়াপুরে কভু দেখা যায় নীরব তোমার হাসি । ছল ছল তাখি কন্তু রচে মায়াজাল বেদনায় মাখি । অনন্ত অণকণশখানি তব রূপে ভরি অতৃপ্ত নয়নছুটি করিতেছে পান । কল্পনা এ’কেছে আজি তোমারে সুন্দরী গোপন হৃদয়পটে ; প্রেম দেছে প্রাণ । শ্ৰী হেমপ্ৰভা দত্ত