পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রসঙ্গ লিখতে প্রবৃত্ত হন, ধারাবাহিকভাবে না হলেও তাতে এই কয়টি প্রবন্ধ পর পর প্রকাশিত হয়— বাংলা ব্যাকরণে ত্যিৰ্থক রূপ। আষাঢ় ১৩১৮ পৃ ২২৪-২২৬ বাংলা ব্যাকরণে বিশেষ বিশেষ্য। ভাদ্র ১৩১৮ পৃ ৪৬৯-৪৭৮ বাংলা নির্দেশক। আশ্বিন ১৩১৮ পৃ ৬৭২-৬৭৪ বাংলা বহুবচন । কাতিক ১৩১৮ পৃ ৯০-৯৩ স্ত্রীলিঙ্গ। অগ্রহায়ণ ১৩১৮ পৃ ১২০-১২২ প্রবাসী, শ্রাবণ ১৩১৮ সংখ্যায় (পৃ ৩৭৬-৩৭৭ ) সতীশচন্দ্র বস্থ ‘কোন কোন স্থান ঠিক যুক্তিসঙ্গত বলিয়া বোধ হইল না’ বলে ‘তিৰ্য্যক রূপে 'র এক সমালোচনা লেখেন। অপর সব লেখার অনুবৃত্তি বা প্রতিক্রিয় রূপে বিজয়চন্দ্র মজুমদার যোগেশচন্দ্র রায় বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায়ের ব্যাকরণপ্রসঙ্গ অালোচনাও প্রবাসীতে পিঠোপিঠি প্রকাশিত হয়েছিল । ‘জিনিষটাকে সাধারণ পাঠকের সুখপাঠ্য করবার চেষ্টা করছি...’ ॥১ সেই সঙ্গে লিখেছেন, তাতে ‘বিশুদ্ধ সাহিত্যের সৌরভ’ও ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করেছেন তবু বিদ্বৎজনের পরিতোষ যদি না হয়— অপরিতোষাদ বিদুষাং ন সাধু মন্যে প্রয়োগবিজ্ঞানম্। বলবদপি শিক্ষিতানামাত্মন্ত্য প্রত্যয়ং চেত: | অভিজ্ঞানশকুন্তলম ১, ৬ । ‘এবারকার কষ্টিপাথর.’ ॥ জ্যৈষ্ঠ সংখ্যা প্রবাসীর ‘কষ্টিপাথরে’ তারকচন্দ্র রায় সম্বন্ধে তিরস্কার কিছু অতিশয় হয়েছিল, ‘লাঠির বাড়ি'র বদলে এক কোপে সেরে দিলেই ঠিক হত বলে রবীন্দ্রনাথ পরিহাস করেছিলেন । তারকচন্দ্র ভারতী বঙ্গদর্শনেরও সংযুক্ত লেখক রূপে গণ্য ছিলেন । ১ জীবনস্মৃতি'র পূর্বতন খসড়ায় দেখা যায়, গ্রন্থসূচনাটি অন্যরকম ছিল। দ্র ‘জীবনস্মৃতি" খসড়া। বিশ্বভারতী পত্রিকা, কাতিক-পৌষ পু ১১০-১১১। 8 e \o