পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মতো ইপি ছাড়িলাম।” মার্সেল ফ্রান্সের পুরাতনতম শহর এবং প্রধান ভূমধ্যসাগরীয় বন্দর । ‘প্রবাসীর জন্যে. লেখা...’ । এ যাত্রায় বাইরে থেকে সমস্ত লেখাই রবীন্দ্রনাথ বোলপুরে অজিতকুমার চক্রবর্তীর কাছে পাঠান, বিভিন্ন স্থানে নির্দেশমতো বিলিব্যবস্থা সাপেক্ষে, দ্র. ২৬ জুন ১৯১২য় লেখা অজিতকুমার চক্রবর্তীর পত্র : শ্ৰীচরণেষু, গুরুদেব, গত সোমবার পোর্ট সৈয়দ থেকে অতগুলো লেখা একসঙ্গে পেয়ে যেমন আনন্দিত হয়েছি তেমনি আশ্চর্য্য হয়ে গিয়েছি । আপনার সমুদ্রযাত্রা যে দেবতার কৃপায় মুখকর হয়েছে সেজন্য দেবতাকে ধন্যবাদ – কারণ আমাদের ভয় ছিল যে আপনি বুঝি সি-সিক্ হয়ে পড়েন. আপনার লেখাগুলি সবই যেখানে যা পাঠাবার পাঠিয়েছি । তত্ত্ববোধিনীতে শ্রাবণে যে তিনটি লেখা পাঠিয়েছেন তিনটিই যাবে। আশা করছি এমনি অনেক পাব— তাই হাতে না রেখে সমস্তই দিয়ে বসলুম।. ইতি । প্রবাসীর লেখাফুটি ও শ্রাবণ সংখ্যাতেই প্রকাশিত হয় : 'জলস্থল? ( রচনা আরব সমুদ্র বুধবার ১৬ই জ্যৈষ্ঠ ১৩১৯ )। "দুই ইচ্ছা’( রচনা লোহিত সমুদ্র বুধবার ২৩শে জ্যৈষ্ঠ ১৩১৯ )। প্রবাসী, শ্রাবণ ১৩১৯ যথাক্রমে পৃ ৪৩১-৪৩৪ ও পৃ ৪৩৭-৪৪০ । প্রবাসীর ওই সংখ্যায় ( শ্রাবণ ১৩১৯ ) রবীন্দ্রনাথের দুটি গামও বেরিয়েছিল, সম্ভবত অাগে দে ওয়! : নিকটের যাত্র। ( অনেক কালের যাত্র আমার অনেক দূরের পথ ) পৃ ৩৬২ ও ‘ঝড়’ ( ঝড়ে উড়ে যায় গো আমার মুখের আঁচলখানি ) পৃ ৩৮৯ । ‘জলস্থল চতুর্থ প্রবন্ধ রূপে ‘পথের সঞ্চয়' ( ১৩৪৬) গ্রন্থে এবং গানদুটি 8२७