পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরে অজিতকুমার চক্রবর্তী "রবীন্দ্রনাথের দুখানি নূতন পুস্তক’ নামে বড়সড় ভদ্ররকম সমালোচনা লেখেন। দ্র, প্রবাসী, পৌষ ১৩১৯ পৃ ২৮৫ -২৯০ । অজিতকুমারের কাব্যপরিক্রমা’ (১৩২২) গ্রন্থে সংকলিত। পত্র ৫৪ কিছুদিন থেকে প্রবাসীতে আমার লেখা পোঁচচ্ছে না কেন... ৷ অগ্রহায়ণ ১৩১৯ থেকে কার্তিক ১৩২০ এই বর্যকাল প্রবাসীতে রবীন্দ্রনাথ সম্বন্ধে সংবাদ ও আলোচনা, অথবা ভারতী তত্ত্ববোধিনী মানসী থেকে রবীন্দ্ররচনার আহতি মাত্র প্রকাশিত হয়েছিল। ইরেজি গীতাঞ্জলি ম্যাকমিলানরা.. ওরাই আমার সব বইয়ের প্রকাশক হবে । তু, রামানন্দকে লেখা চিঠি ২ ডিসেম্বর ১৯১২ : ইংরেজি গীতাঞ্জলি আশা করি কোনো ব্যবসাদার ইংরেজ প্রকাশক গ্রহণ করিবার প্রস্তাব করিবে এবং সেই সঙ্গে আমার তরফেও আমি কিছু প্রস্তাব করিব...’। এবং মাধুরীলতাকে ৩ মার্চ ১৯১৩ : ইংলন্ডের ম্যাকমিলান কম্পানি আমার সব বইয়ের প্রকাশক হবে বলে কথাবাৰ্ত্তা চলচে। ইন্ডিয়া সোসাইটির স্বল্পমূদ্রিত সংস্করণের পাশাপাশি 'গীতাঞ্জলি’র, সেই সঙ্গে অপরাপর রবীন্দ্রগ্রস্থানুবাদসমূহের ব্যাপক বাণিজ্যিক সংস্করণের সম্ভাবনা নিয়ে রোটেনস্টাইন ও ইয়েটসের মধ্যে কথা হয়েছিল, লক্ষ্য করা যায়। ১৮ অগস্ট ১৯১২-র এক পত্রে রোটেনস্টাইন ইয়েটসকে লেখেন, এখন তারা ইন্ডিয়া সোসাইটি থেকে ৭৫০ কপি পরিমিত একটি শালীন ‘ārūgīsā’ or of then we propose to offer the book to a publisher, in order that he may issue a larger and more popular Edition. together with other words of Tagore which he and others are working on, in a cheaper form'. রোটেনস্টাইন এই সূত্রে উইজডম অফ দি ঈস্ট গ্রন্থমালার প্রকাশক জন মারে-র কথা বলেন (Murray I believe is already writing through Cranmer Byang to produce 8 (; 6.