পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঠাকুর মহাশয়ের মতন ভাষা ও সাহিতাম্রষ্টার কোনো শব্দে নুতন অর্থ সংযোজনা করবার সম্পূর্ণ অধিকার আছে। * ‘প্রদোষ । বিচিত্রা, পৌষ ১৩৩৯ পৃ ৮৮৫-৮৮৬ ‘রবিরশ্মি। চারুচন্দ্র তার এই ৩১ অক্টোবর ১৯৩২ এর পত্রেই প্রথম ‘রবিরশ্মি' নামের চয়নিক ও সঞ্চয়িতার কবিতাগুলির একখানি বিশ্লেষণগ্রন্থ লেখার সংকল্পের কথা রবীন্দ্রনাথকে জানান। তিনি লেখেন, এর আগে অজিত, আবদুল ওদুদ, কুমুদনাথ দাস প্রভৃতি যারা আপনার কাব্য আলোচনা করেছেন তারা কবিতাগুলির অস্তনিহিত ভাব মাত্র নির্দেশ করবার চেষ্টা করেছেন। আমি কবিতাগুলির অন্তর্গঢ় ভাব ছাড়া শব্দ ও বাক্যের সৌন্দর্য ও বিশেষত্ব বিশ্লেষণ করবারও চেষ্টা করব।. এ সম্বন্ধে আমি আপনার অনুমতি ও আশীৰ্বাদ চাই। আমার বইয়ের নাম রাখব মনে করেছি রবি-রশ্মি।... দ্র, এই বই পৃ ১৭১-১৭২। রবীন্দ্রনাথের বইয়ের স্বত্ব। আশ্বিন ১৩২৯-এ চিন্তামণি ঘোষকে রবীন্দ্রনাথ '*, కళ ، ام ( ه به * * * لمه ~* "१ লেখেন : আমার সমস্ত বাংলা বইগুলির স্বত্ব লেখাপড়া করিয়া বিশ্বভারতীর হাতে দিয়া আমি সম্পূর্ণ নিষ্কৃতি লইয়াছি। এক্ষণে এই অধিকারের হস্তাত্তর উপলক্ষ্যে আমার গ্রন্থপ্রকাশের কোনো একটি সন্তোষজনক ব্যবস্থা হইতে পারিলে আমি অত্যন্ত নিশ্চিম্ভ হইতে পারিব। এতদনুসারে ১৯২৩ সালের জুলাই মাসে বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগের প্রতিষ্ঠা হয় এবং অতঃপর তারাই রবীন্দ্রনাথের গ্রন্থস্বত্ব ভোগ করতে থাকেন। দ্র, বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগ পঞ্চাশংবর্ষ-পরিক্রমা ১৯২৩-১৯৭৩ ৷ বিশ্বভারতী ১৯৭৪ পৃ ৭-৮। রবীন্দ্ররচনার উদ্ধৃতি-ব্যবহারের জন্য চারুচন্দ্র বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের বিহিত অনুমতি গ্রহণ করেছিলেন। ‘রবিরশ্মিীর ভূমিকায় উল্লেখ আছে : কবির মনোভাব বুঝিবার জন্য মুগ্ধ মধ্যে বহু কবিতার বা প্রবন্ধের l 覽 اه ۲ م o

f 填 i y *、 | o д M. , , so f dఉసి