পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয়-ভাগ চারুচন্দ্রের মৃত্যুর পরে প্রকাশিত হয় তাকেও ‘রবিরশ্মি' নামের অস্তগত করবার জন্য রবীন্দ্রনাথের অনুমোদন প্রার্থনা করেছিলেন চারুচন্দ্র, চিঠি রক্ষিত হয় নি। AE চিঠিতে ‘রবিরশ্মি’র উৎসর্গপত্রের প্রসঙ্গও ছিল। পত্র ১১৬। রবিরশ্মির দীর্ঘ উৎসর্গপত্রটির জন্য রবীন্দ্রনাথের অনুমোদন প্ৰাথনা করে চারুচন্দ্র চিঠি লিখেছিলেন (আগে উল্লেখ করেছি, সে চিঠি রক্ষিত হয়নি), পরে চিঠিতে, বইয়ের প্রকাশক কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশন পত্র ১১৭ ৷ স্বয়ংবিধাতা তার সেকালের সৃষ্টিতে লজ্জিত... ইত্যাদি। তুলনীয় চারুচন্দ্র ভট্টাচার্য -উদ্ধৃত রবীন্দ্রনাথের পত্র, রবীন্দ্র-রচনাবলী প্রথম খণ্ডের নিবেদন আশ্বিন ১৩৪৬ পৃ v• -॥০ ‘ইতিহাসও বহু অবাস্তবকে বর্জন করতে করতে তবে সত্য ইতিহাস হয়। মানুষের অতিবৃদ্ধপ্রপিতামহের দেহে যে একটা লম্বমান প্রত্যঙ্গ ছিল সেটাকে সর্বদা পশ্চাতে যোজনা করে বেড়ালে মানুষের ইতিহাস উজ্জ্বল হয় না, এ কথা মানবসস্তানমাত্রেই স্বীকার করে থাকে।’ দ্ৰৌপদীর লজ্জা... ইত্যাদি। দ্র, মহাভারত, সভাপর্ব ৬৬তম অধ্যায়। ‘রবিরশ্মি’ ও সে সম্বন্ধে কবির মন্তব্য : রবি-রশ্মি' : পূর্বভাগে (কবিত্ব-উন্মেষ হইতে কল্পনা পর্যন্ত)। কলিকাতা ও ঢাকা ইউনিভার্সিটির ভূতপূর্ব উপাধ্যায়, ঢাকার জগন্নাথ কলেজের অধ্যাপক, বিবিধ-গ্ৰন্থ-প্রণেতা শ্ৰীচারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় এম. এ. কর্তৃক বিশ্লেষিত। কলিকাতা ইউনিভার্সিটি কর্তৃক প্রকাশিত। ফেব্রুয়ারি ১৯৩৮ রয়্যাল পৃ Տ Գ + 8Վ,8 ১৫ আশ্বিন ১৩৩৯-এর একখানি পত্রে চারুচন্দ্র ‘রবি-রশ্মি' নামে রবীন্দ্ৰকাব্যের অন্তগুঢ় ভাব এবং শব্দ ও বাক্যের সৌন্দর্য ও বিশেষত্ব বিশ্লেষণের একখানি পুস্তক রচনার সংকল্প জানিয়ে রবীন্দ্রনাথের আশীর্বাদ & 88