পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পারিনে । কিন্তু আমি তোমার গা ছুঁয়ে বলচি কিছুমাত্র রাগ করি নি। হেমলতাকে দিয়ে আমি সুফী ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে একটা প্রকাগু বড় বই তর্জমা করাচ্চি । তারই প্রথম অংশ তোমাদের হাতে পড়েছে । কিন্তু এরকম ধারাবাহিক জিনিষ প্রবাসীতে বেরবার যোগ্য নয় অথচ এই রকম জিনিষই তত্ত্ববোধিনীতে বের করা উচিত । এই স্বযুক্তিটি তোমার সম্পাদকীয় মস্তিষ্কে খুব করে নাড়াচাড়া করে নিয়ে সেই লেখাটি অবিলম্বে আমার কাছে পাঠিয়ে দেবে । আমার এই প্রস্তাবের মধ্যে যদি ষড়রিপুর কোনোটা থাকে তবে সেটা ক্ৰোধ নয়, সেটা লোভ । লেখা ত তোমরা যথেষ্ট পাচ্ছি— এমন কি, তত্ত্ববোধিনীর মুখের গ্রাসে অংশ বসাচ্চ তবু সামান্য ছুটকে লেখাতেও তোমাদের লোলুপতা ঘুচল না ! নিবৃত্তিস্তু মহাফলা— এই কথা স্মরণ করে, প্রবৃত্তি দমন করে সেই ক্ষুদ্র তর্জমাটি যথাস্থানে ফেরৎ পাঠাবে । ইতি শুক্রবার ত্বদীয় শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর وقا 8 ২৬ জুলাই ১৯১১ હૈ প্রিয়বরেষু bg “রোমীয় বহুদেববাদের পরিণতি” প্রবন্ধটি তত্ত্ববোধিনীর । অন্নদা ওটা নিতান্ত বোঝবার ভুলে তোমার হাতে দিয়ে 8& X 8 || 8