পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চিরনূতন হয়ে জন্মাচ্চে মানুষ প্রকৃতির মধ্যেও পুরাতনের সেই লীলা চলচে। প্রাণশক্তিই মৃত্যুর ভিতর দিয়ে আপনাকে বারে বারে নূতন করে উপলব্ধি করচে। যা চিরকালই আছে তাকে কালে কালে হারিয়ে হারিয়ে না যদি পাওয়া যায় তবে তার উপলব্ধিই থাকে না । ফাল্গুনীর যুবকের দল প্রাণের উদাম বেগে প্রাণকে নিঃশেষ করেই প্রাণকে অধিক করে পাচ্চে । সর্দার বলচে, ভয় নেই, বুড়োকে আমি বিশ্বাসই করিনে— আচ্ছা দেখ, যদি তাকে ধরতে পারিস ত ধর। প্রাণের প্রতি গভীর বিশ্বাসের জোরে চন্দ্রহাস মৃত্যুর গুহার মধ্যে প্রবেশ করে সেই প্রাণকেই নূতন করে চিরন্তন করে দেখতে পেলে । যুবকের দল বুঝতে পারলে জীবনকে যৌবনকে বারে বারে হারাতে হবে নইলে ফিরে পাবার উৎসব হতে পারবে না। শীত না থাকলে ফান্ধনের মহোৎসবের মহাসমারোহ ত মারা যেত। ইতি ২০ মাঘ ১৩২২ ঐরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

  • &

{ د ده د rgifi / st6چ*c ] ઉં প্রীতিনমস্কার অামি আপনার উপর লেশমাত্র বিরক্ত হই নাই। আমার শরীর অত্যন্ত ক্লাস্ত বলে হয়ত আমার অজ্ঞাতসারে আমার কলমের মুখে সেই ক্লাস্তির একটা গ্লানি প্রকাশ হয়ে থাকবে S ● २