পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

chambers, Strand, Pearson, Windsor, Pall Mall এগুলো এখনি বন্ধ করে দিয়ো । Nationও কাজ নেই। The Quest যদি আনাও তাহলে গত October মাসের সংখ্যা থেকে আনিয়ো— কারণ তার মধ্যে আলোচ্য জিনিষ আছে।” রবীন্দ্রনাথ শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নানা ধরনের বই পাঠিয়ে উদবুদ্ধ করার যে চেষ্টা করতেন, তার কয়েকটি দৃষ্টান্ত এখানে দেওয়া গেল : বর্তমান গ্রন্থের ৫ সংখ্যক পত্রে ( পৃ. ৭ ) মনোরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়কে দুখানি বই পাঠিয়ে লিখেছেন, “এ গ্রন্থ পড়িতে আপনার ঔংস্থক্য হইবে জানিয়াই কিনিয়াছি। পড়িবার সময় যে-সকল ঘটনা স্বতন্ত্রভাবে কাব্যে নাটকে বা উপাখ্যানে লিখিবার যোগ্য বোধ করিবেন দাগ দিয়া রাখিবেন।” জগদানন্দ রায়কে লেখা রবীন্দ্রনাথের দুটি চিঠির প্রাসঙ্গিক অংশও উদপ্তত হল— “তোমাকে কতকগুলি বৈজ্ঞানিক চটি বই পাঠাবো বলে কিনে রেখেছি। এগুলি খুব ভাল। শিশুপাঠ্য নয়, অথচ সহজবোধ্য। এগুলি অবলম্বন করে তোমরা যদি ছেলেদের বিজ্ঞান সম্বন্ধে কতকগুলি লিখিত বক্তৃতা দিতে পার তাহলে ভাল হয় । এর পরে পাঠ্যপুস্তকরূপে সে-সমস্ত ছাপাও হতে পারে ।”—১০ ভাদ্র ১৩১৯ “বৈজ্ঞানিক পুস্তকগুলি এতদিনে নিশ্চয় তোমাদের হাতে গিয়ে পৌচেছে।--পেলে যেন তোমাদের বিদ্যালয়ের কাজে লাগাতে পার,— এবং তত্ত্ববোধিনীতে কিছু কিছু করে লেখা দিয়ে।”—২ কার্তিক ১৩১৯ বিদ্যালয়ের বিভিন্ন শিক্ষককে রবীন্দ্রনাথের এই রকম উৎসাহদানের দৃষ্টান্ত আরো আছে। পত্র ২ । স্থবোধ । শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের তৎকালীন শিক্ষক ३९●