পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শান্তিনিকেতন-বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এই অভাব পূরণে নূতন ধারায় পাঠ্যগ্রন্থ রচনার জন্ত প্রথমাবধি বিশেষ উৎসাহ দান করেছেন । এ ছাড়া জ্ঞানবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে কিশোরপাঠ্য বই লেখার জন্তও শিক্ষকদের বিভিন্ন সময়ে উৎসাহিত করেছেন । এ-রকম কয়েকটির উল্লেখ করা হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়, ‘সংস্কৃত প্রবেশ’, জগদানন্দ রায়, ‘গ্রহনক্ষত্র', "পোকামাকড়’, ‘বিজ্ঞানের গল্প', 'গাছপালা’ প্রভৃতি ; সতীশচন্দ্র রায়, “গুরুদক্ষিণা ; অজিতকুমার চক্রবর্তী, খ্ৰীষ্ট' ; শরৎকুমার রায়, ‘শিখগুরু ও শিখজাতি’, ‘শিবাজী ও মারাঠাজাতি’, ‘বুদ্ধের জীবন ও বাণী’ ইত্যাদি ; সন্তোষচন্দ্র মজুমদার, হজরত মহম্মদের জীবনী ও শিক্ষা' । এই চিঠিতে মনোরঞ্জনকে রবীন্দ্রনাথ যে-যে বই লেখার বিষয়ে উৎসাহিত করেছেন, সেগুলি শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ হয় নি বা মুদ্রিত হয় নি।

  • British India নামক একটি চটি বই পাইয়াছি" । W. H. Davenport Adams -fifts The Makers of

British India &so I কুঞ্জঠাকুর । আশ্রম-বিদ্যালয়ের পাকশালার তৎকালীন পাচক । পত্র ৭ । *প্রণাম সম্বন্ধে আপনার মনে যে দ্বিধা উপস্থিত হইয়াছে তাহা উড়াইয়া দিবার নহে। যাহা হিন্দুসমাজবিরোধী তাহাকে এ বিদ্যালয়ে স্থান দেওয়া চলিবে না।” ব্ৰহ্মচর্য বিদ্যালয়ের স্বচনাকালে এই বিদ্যালয়ের ছাত্রগণকে প্রাচীন ভারতবর্ষীয় শিক্ষার্থী ও ব্রহ্মচারীদের আদর্শে জীবন যাপন করতে হত । বিদ্যালয়ে শিক্ষক ও ছাত্র উভয়েই প্রাচীন হিন্দু বর্ণাশ্রমধর্মের আচারঅনুষ্ঠান অনুসরণ করে চলতেন । শিক্ষার্থীরা সকালসন্ধ্যা কাৰায় ৰজ পরে &\op