পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিচয় পাওয়া যাবে। বর্তমান পত্রে পণ্ডিতমহাশয় ও সতীশকে রবীন্দ্রনাথ যে গুটিকয়েক গল্পের প্লট দেবার কথা লিখেছেন, সেরূপ গল্প কোথাও মুন্ত্রিত হয়েছে বলে জানা নেই। পণ্ডিতমহাশয় অর্থাৎ শিৰধন বিদ্যার্ণবের লেখা প্রবন্ধাদির সন্ধান পাওয়া যায়। সতীশচন্দ্রের অধিকাংশ রচনাই সংকলিত হয়েছে অজিতকুমার চক্রবর্তী -সংকলিত ‘সতীশচন্দ্রের রচনাবলী’ (১৩১৯) গ্রন্থে । রচনাবলীতে অসংকলিত, সাময়িকপত্রে প্রকীর্ণ রচনাগুলির মধ্যেও প্রকৃত গল্পের সন্ধান পাওয়া গেল না । “রেণুকা কলিকাতায় আসিয়াছে।" রবীন্দ্রনাথের মধ্যম কঙ্কা রেণুকা ( রানী ) ( ১৮৯০-১৯০৩) অস্বস্থ হওয়ায় এইসময় সম্ভবত তাকে মধুপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ফেরার প্রসঙ্গ এই চিঠিতে পাওয়া যাচ্ছে । ইন্দিরা দেবী তার ‘রবীন্দ্রস্থতি’ ( ১৩৬৭ ) গ্রন্থে লিখেছেন, “ক্রমশ যখন রানীর অসুখ ধরা পড়ল তখন শুনেছি নাটোরের মহারাজা তাকে মধুপুরে নিয়ে যান। অমলা দাসের পরিচর্য আর হাওয়াবদলের গুণে তার বেশ উপকার হয়েছিল ।" “আমার সঙ্গে কয়েকটি ছাত্র যাইবে । তাহার মধ্যে A.M. Boseএর ছেলে একটি ।” A.M. Bose, প্রখ্যাত আইনজীবী ও দেশনেতা আনন্দমোহন বস্থ । র্তার কনিষ্ঠ পুত্র, জগদীশচন্দ্র বস্থর ভাগিনেয়, অরবিন্দমোহন বস্থ ( ১৮৯৫-১৯৭৭ ) ছাত্ররূপে শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়ে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে এইসময় আসেন নি । কয়েকদিন পরে, ২৩ মাঘ শুক্রবার, ৬ ফেব্রুয়ারি রবীন্দ্রনাথের সঙ্গেই শান্তিনিকেতনে গিয়েছিলেন । অরবিন্দমোহন পয়ৰতীকালে রবীন্দ্ররচনার অন্ততম প্রধান ইংরেজি चकूबांक्कङ्गरणं चौङ्गखि लांछ क८बन । ॐांच्च नंब्रिष्ठब्र श्रृंi७ब्रां बांटक,