পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহিষায় মণ্ডিত করিয়া দেখাইতেছে। মনে হয়, সেই সকল কাব্য সমাজের যে স্তর উদঘাটন করিয়াছে— শেক্সপীয়র-বর্ণিত সমাজের স্তর ज्राश्न्न दइ बिख्न !•••" এই ব্যাখ্যা এবং মূল্যায়ন রবীন্দ্রনাথের কাছে ‘অভ্যস্ত অযোগ্য’ বলে মনে হয়েছিল । "এখানে বিদ্যালয় তুলিয়া আনিয়া বিশেষ ব্যস্ত হইয়া আছি।” ১৩১০ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে বিদ্যালয়ের শীতের ছুটির মধ্যে শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের অন্ততম অধ্যাপক সতীশচন্দ্র রায় বসস্তরোগে আক্রাস্ত হন এবং বিদ্যালয় গৃহেই তার মৃত্যু হয় ( ১ ফেব্রুয়ারি ১৯০৪ )। রোগ সংক্রমণের আশঙ্কায়, মাঘ মাসের শেষের দিকে, শীতকালীন ছুটির শেষে বিদ্যালয় সাময়িকভাবে শিলাইদহে স্থানান্তরিত হয়। গ্রীষ্মাবকাশের পর, ১৩১১ বঙ্গাব্দে জ্যৈষ্ঠ মাসের মাঝামাঝি, বিদ্যালয় পুনরায় শাস্তিনিকেতনে নিয়ে যাওয়া হয় । A “মোহিতবাবু কাজে যোগ দিয়াছেন।” বিদ্যালয় শিলাইদহে সাময়িকভাবে নিয়ে যাওয়ার পর মোহিতচন্দ্র সেন প্রধান শিক্ষকরূপে কাজে যোগ দেন ( ১৩ ? ফেব্রুয়ারি ১৯০৪ ) । পরে, বিদ্যালয় শাস্তিনিকেতনে ফিরিয়ে আনলে মোহিতচন্দ্রও সেখানে আসেন, কিন্তু অসুস্থতার জন্ত মাস দুইয়ের মধ্যেই তাকে শাস্তিনিকেতন ছেড়ে কলকাতায় ফিরে যেতে হয় । এর পর কিছুকাল প্রধান শিক্ষকরূপে তার নাম থাকলেও কোনো প্রত্যক্ষ দায়িত্ব পালন করা তার পক্ষে সম্ভবপর হয় নি । ১৩১১ বঙ্গাৰে পূজাবকাশের মধ্যে, আশ্বিন মাসে, মোহিতচক্সের পরিবর্তে রবীন্দ্রনাথ ভূপেন্দ্রনাথ সাঙ্গলের উপর বিদ্যালয়ের দায়িত্ব দেন । এই প্রসঙ্গে ৬-সংখ্যক পত্রপরিচয় অষ্টব্য । १९३