পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*ও [সত্তোষচন্দ্র সেখানে আরো দু’বছর থেকে উপার্জন করে---” সন্তোষচন্দ্রের পক্ষে, শিক্ষাস্তে, এই পরিকল্পনা-অনুযায়ী আমেরিকায় থেকে যাওয়া সম্ভব হয় নি । তিনি আমেরিকা থেকে ১৯০৯ খৃস্টাব্দের শেষের দিকে দেশে ফিরে আসেন । পত্র ৫ ৬ । এই চিঠির শেষ অংশে রথীন্দ্রনাথের দেশে ফেরার আহমানিক সময়ের উল্লেখ আছে। রথীন্দ্রনাথ ১৯০৯ খৃস্টাব্দের আগস্টমাসের শেষদিকে ফ্রান্স থেকে দেশের দিকে যাত্রা করেন । এই তথ্যের ভিত্তিতে এই পত্ররচনার কাল অসমান করা হয়েছে । জগদীশ বোস । জগদীশচন্দ্র বস্থ ( ১৮৫৮-১৯৩৭ )। রবীন্দ্রনাথের যৌবনকালের অন্ততম ঘনিষ্ঠ বন্ধু । উভয়ের মধ্যে যোগের বিস্তারিত বিবরণের জন্য স্ৰষ্টব্য, "চিঠিপত্ৰ’ ষষ্ঠ খও । একটা নতুন দোতলাঘর তৈরি হচ্চে." বিশ্বভারতীর সূচনাপর্বে গ্রন্থাগারের ( বর্তমানে পাঠভবন-দপ্তর ) উপরে এই দোতলাঘর তৈরি হয় । ইটের দেয়াল, উপরে খড়ের চাল-দেওয়া এই নতুন ছাত্রাবাসটির নাম দেওয়া হয় ‘বলভীকুটির” । পত্র ৪৯ । "ইতিমধ্যে চয়নিক প্রভৃতি যে দুই একখানা বই বেরচ্চে—" রবীন্দ্রনাথের কবিতার প্রথম নির্বাচিত সংকলন “চয়নিকা ইণ্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস থেকে চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় -কর্তৃক ১৯০৯ খৃস্টাৰে প্রকাশিত হয়। প্রথম প্রকাশিত ‘চয়নিকা’ গ্রন্থে নন্দলাল বস্ব -অঙ্কিত সাতখানি রঙিন ও একরঙা চিত্র মুত্রিত হয়। এ ছাড়া গ্রন্থাৱন্তে মুখপত্রে' রবীন্দ্রনাথের একখানি পূর্ণাবয়ব আলোকচিত্র ছিল । নন্দলাল বস্থ “অঙ্কিত চিত্রগুলির নাম : ধূপ আপনারে মিলাইতে চাহে গন্ধে ; কেবল তব মুখের পানে চাহিয়া, বাহির হস্থ তিমির-রাতে; যদি মরণ ኟግ >