পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেওয়া হয়েছিল। কর্মোপলক্ষে ছোটনাগপুরের ভূমি ও ভূম্যধিকারীদের সঙ্গে শ্ৰীশচন্দ্রের পরিচয় ও যোগ ঘনিষ্ঠ ছিল, অকুমান করা চলে । রবীন্দ্রনাথের ইচ্ছা ছিল, সম্ভব হলে কৃষিকর্মের উপযোগী একত্র সংলগ্ন ১ • • ০ বিঘা পরিমাণ জমি এই অঞ্চলে সংগ্রহ করবেন । এই উদ্দেশ্যে শ্ৰীশচন্দ্রকে তিনি দু-তিন বছর ধরে ক্রমাগত তাগিদ দিয়েছেন । ১৩১৩ বঙ্গাব্দের ৮ কাৰ্ত্তিক রবীন্দ্রনাথ লিখছেন— “রথীদের গত সপ্তাহের পত্রে তাহারা এইবেলা জমীসংগ্রহের কথা বলিয়াছে । তাহাদের ইচ্ছা, যেখানে তাহাদিগকে চাষ করিতে হইবে সেখানকার মাটির নমুনা লইয়া তাহদের কলেজে Laboratoryতে analyse করিয়া পরীক্ষা করিয়া দেখে এবং সেখানকার সমস্ত প্রাকৃতিক বিবরণ জানিয়া অধ্যাপকদের সহিত পরামর্শ করিয়া আসে। ম্যালেরিয়াগ্রস্ত স্থানে জমী সন্ধানের চেষ্টা করা বৃথা । কিন্তু ছোটনাগপুরে কর্ডলাইনের ধারে কি আর জমী পাইবার কোনো আশা নাই ?-- তোমার মুখ হইতে একটা শেষ জবাব পাইবার প্রত্যাশায় আছি—যদি জবাব দাও তবে আমার যথোচিত সাধ্যমত অন্তত্র কোথাও চেষ্টা দেখিতে পারি— যখন এত খরচ করিয়া একটা বিস্কা শিখাইতে পাঠানই গেল তখন তাহার একটা ক্ষেত্র তাহাদিগকে দিতেই হইবে। যদি স্বাস্থ্যকর স্থানে নিতান্তই না পাওয়া যায় তবে অগত্যা অন্ত কোথাও অতুসন্ধান করিব ।- " g পর বুৎসর ১৩১৪ বঙ্গাব্দের ২২ কাৰ্ত্তিকে লেখা আর একখানি চিঠির অংশ— “ছোটনাগপুরের দিকে জমি পাওয়া যাইবে বলিয়া আশা হইতেছে না কারণ সেদিন একজনের কাছে শুনিলাম ‘গোমো'র জমি আর বড় বাকি নাই। অগত্যা ময়ূরভঞ্জে জমির জন্য চেষ্টায় প্রবৃত্ত श्रङ श्हेण । cनथोप्न जधि जां८छ् किरू चांझरूद्ध झ्हेट्द ना । कि ՀԵ ծ