পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৭ ও ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯২২ ), রবীন্দ্রনাথ ২০ সেপ্টেম্বর ১৯২২ পশ্চিম ভারত ও সিংহল ভ্রমণে বের হন, ডিসেম্বরের শেষের দিকে শাস্তিনিকেতনে ফিরে আসেন । এভাবে ঘুরে বেড়ানোর উদ্দেগু ছিল, নব-প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতীর আদর্শ প্রচার ও অর্থ সংগ্ৰহ । পত্র ৮২ ৷ ১৯২৩ খৃস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথের গুজরাট ভ্রমণের অন্ততম সঙ্গী গৌরগোপাল ঘোষ পোরবন্দর থেকে রথীন্দ্রনাথকে ২৭ নভেম্বর ১৯২৩ খৃস্টাব্দে একটি চিঠিতে জানাচ্ছেন, "22nd Nov. এখানকার Club House a STFCTR *R TR fæU selected audience&T কাছে বিশ্বভারতীর ideal সম্বন্ধে বললেন । “ বিশ্বভারতী রবীন্দ্রভবনে রক্ষিত এই মূল পত্র অনুসারে বর্তমান পত্রের কাল অকুমান করা হয়েছে । পত্র ৮৫ ৷ “...এই পরীক্ষণ-পাস করাবার ইস্কুলটি প্রকৃতপক্ষে বিশ্বভারতীর ज्राङ्गखर्चमक्रउ छिोिष नम्न-" শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের যে আদর্শরূপ রবীন্দ্রনাথের কল্পনায় ছিল, বাস্তবে নানা কারণে তা কোনোদিনই সমগ্রভাবে রূপায়িত হতে পারে নি। প্রথম থেকেই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে, পরোক্ষভাবে হলেও, শাস্তিনিকেতন ব্রহ্মচর্যাশ্রম যুক্ত হয়ে পড়েছিল। বিদ্যালয়ের ছাত্রর বরাবরই প্রাইভেট পরীক্ষার্থী হিসেবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এণ্ট-সি ও পরবর্তীকালের ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষা দিত। ছাত্রদের ইনস্পেক্টর অফ স্কুলস -আয়োজিত টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে চূড়ান্ত পরীক্ষা দেবার যোগ্যতা অর্জন করতে হত। বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার অল্পকালের মধ্যেই, ভাইস চ্যান্সেলর স্তর আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের চেষ্টায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বভারতীকে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় সরাসরি ছাত্র পাঠানোর অধিকার দেন । ”

  • SS