পাতা:চিঠিপত্র (দশম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।

২০

“আমার জীবন”: রাসসুন্দরী দাসী —লিখিত। জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর ইহার ভূমিকা এবং দীনেশচন্দ্র সেন গ্রন্থপরিচয় লিখিয়াছিলেন।

“আপনি কি সম্পাদকীয় নেপথ্যগৃহেই নৌকাডুবি পড়িয়া লইয়াছেন?”: ‘চোখের বালি’ রচনার প্রায় আড়াই বছর পর ‘নৌকাডুবি’ বঙ্গদর্শনে ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হইতে শুরু হয় (১৩১০ বৈশাখ-১৩১২ আষাঢ়)।

২২

মহারাজ: ত্রিপুরার মহারাজ রাধাকিশোর মাণিক্য। এই বৎসর (১৯০১) কবি দার্জিলিঙে ত্রিপুরার মহারাজের অতিথিরূপে গিয়াছিলেন। সেই সময়ে ‘বঙ্গদর্শন’ পরিচালনার সমস্যা লইয়া আলোচনা কালে মহারাজ পত্রিকাটিকে আশ্রয়দান করিতে প্রতিশ্রুত হইয়াছিলেন।

২৩

আলোচ্য পত্রে শৈলেশ [শৈলেশচন্দ্র মজুমদার] সম্বন্ধে যে মন্তব্য রহিয়াছে সেই প্রসঙ্গে দীনেশচন্দ্র সেনের মন্তব্যও উদ্ধারযোগ্য।—

“এই ব্যক্তি [শৈলেশচন্দ্র] অদৃষ্টের কি রহস্যে পুস্তকের দোকান খুলিয়াছিলেন জানি না, হিসাব-সম্বন্ধে তাঁহার কাণ্ডজ্ঞান একেবারে ছিল না। বন্ধুদের জন্য টাকা খরচ করিতে তাঁহার মত মুক্ত-হস্ত ব্যক্তি প্রায় দেখা যায় না। ধার দিলে তাঁহার কাছে ফিরিয়া পাওয়া বড় শক্ত ছিল, নিজের হউক, পরের হউক টাকা পাইলে তাহা খরচ করিতে কোন দ্বিধা বোধ করিতেন না।”

— দীনেশচন্দ্র সেন। ঘরের কথা ও যুগসাহিত্য

বঙ্গবিভাগ: দ্র° সাময়িক প্রসঙ্গ, বঙ্গদর্শন জ্যৈষ্ঠ ১৩১১। পরিশিষ্ট, রবীন্দ্ররচনাবলী দশম খণ্ড।

২৪

য়ুনিভার্সিটি বিল: দ্র° বঙ্গদর্শন, আষাঢ় ১৩১১। আত্মশক্তি, রবীন্দ্ররচনাবলী তৃতীয় খণ্ড।

২৫

প্রার্থনা: দ্র° বঙ্গদর্শন, আষাঢ় ১৩১১। ধর্ম, রবীন্দ্র রচনাবলী ত্রয়োদশ খণ্ড।

৮৫