বলাক পূরব প্রভৃতি আমার আধুনিক রচনা সজনীকান্ত যে সত্যই ভালোবাসেন না তা নয়— তিনি যে চক্রান্তের মধ্যে আছেন তাতে সহজ মনে আমার এখনকার কিছুই ভালো লাগবার আন্তরিক স্বাধীনতা নেই । আমি তা নিয়ে যদি রাগরাগি করি তবে সেইটেই আমার শাস্তি । কলকাতায় শীঘ্ৰ যাবার কোনো সম্ভাবনা নেই। ইতি ৪ আশ্বিন [ ১৩৩৯ ] দাদা ولا ونج ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৩২ & কল্যাণীয়াসু যাদের তোমরা অন্ত্যজ বলে। তাদের নিৰ্ম্মল ও শুচি হবার উপদেশ দিতে আমাকে অনুরোধ করেচ । করতে পারি যদি তুমি নিশ্চিত করে বলতে পারো যে অন্যজাতীয় যারা ঠাকুরের দর্শন স্পর্শন ও সেবার অধিকারী তারা সকলেই নিৰ্ম্মল নিরাময়, তারা অন্ত্যজগমন করে না, তাদের কারো তুষ্ট ব্যাধি নেই, অন্তরে বাহিরে তারা সকলেই বা অধিকাংশই শুচি– তারা মিথ্যা মকদমা করে না, তারা অকপট । তারা মন্দিরে প্রবেশ করলে দেবতা যদি অশুচি না হন, শত শত বৎসর তাদের সংস্রবেও যদি তাদের দেবত্বে কোনো সঙ্কোচ না ঘটে থাকে, > ጙ »
পাতা:চিঠিপত্র (নবম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৮৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।