পাতা:চিঠিপত্র (নবম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুলকিত, আমাকে যথাবিধি রেধে খাওয়াতে প্রতিশ্রুত হয়েছে। এমনি করে পরোক্ষে তোমার ভোজের নিমন্ত্রণ মাঝে মাঝে আমার ভাগ্যে জুটবে এমন একটা পন্থা পাওয়া গেল । সেই মানুষটা কিছুদিন থেকে নূতন প্রণালীর মোচার ঘণ্ট কোথা থেকে আবিষ্কার করে উত্তেজিত হয়ে আছে। একদা পদ্মার চরে নাটোরের মহারাজ জগদিন্দ্র কিছুকাল আমার অতিথি ছিলেন — প্রতিদিন তার জন্তে নূতন একটা করে ভোজ্য আমি উদ্ভাবন করেছি— সেটা প্রস্তুত করবার ভার ছিল র্যার পরে তারও কিছু কৃতিত্ব তার সঙ্গে সংযুক্ত ছিল। এসব তিনি লিখে রেখেছিলেন খাতায়, সেই খাতা দখল করেছিল আমার বড়ো মেয়ে— সেও নেই, খাতাও অদৃশ্য— গোড়জন যাহে আনন্দে করিবে ভোগ খাদ্য নিরবধি, ভার উপায় রইল না, অথচ রইল কতকগুলো কবিতা । ইতি ২২ অক্টোবর ১৯৩৩ দাদা ○之心 ৫ নভেম্বর ১৯৩৩ \ર્વે কল্যাণীয়াসু তোমার বয়সের নিশ্চিত খবর অামার কাছে জানতে চেয়েচ। আমি ত্রিকালজ্ঞ নই তবু ধ্যানযোগে যেটুকু জানলুম তাতে বোধ হচ্চে তোমার বয়স একশো দেড়শোর কম হবে না— দাশরথী রায়ের চেয়ে বোধ করি কিছু ছোটো হবে। ষাট বছর পূৰ্ব্বে 8 Σ δ'