পাতা:চিঠিপত্র (নবম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রসঙ্গে ১৩৩৮ কাতিক ও অগ্রহায়ণ সংখ্যার প্রবাসীতে মুদ্রিত, প্রচলিত কালান্তর গ্রন্থে সংকলিত, ‘হিজলি ও চট্টগ্রাম প্রবন্ধ এবং চতুবিংশখণ্ড রবীন্দ্র-রচনাবলীর প্রাসঙ্গিক গ্রন্থপরিচয়-অংশ मठेवy । পত্র ৫৭ ৷ ‘নাটোরের মহারাজ পদ্মাতীরে আমার বোটে আতিথ্য-গ্রহণ করেছিলেন । রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাহার গ্রন্থে ইহার কিছু বিবরণ দিয়াছেন— With the arrival of Maharaja Jagadindranath of Natore our rustic camp on the sands of the river-bank took on a lively appearance.... While father would be entertaining the Maharaja, Mother with the help of Amaladidi, who was an expert in the cooking of East Bengal dalicacies, would be busy preparing the meals. Father knew that the Maharaja was a connois seur in the matter of food and she was determined to satisfy his palate. – On the Edges of Time (1958), p. 31 কিন্তু নতুন খাদ্য উদ্ভাবনের ভার নিয়েছিলুম আমি ।’ ১২৫-সংখ্যক পত্রেও এই প্রসঙ্গ পুনশ্চ উল্লিখিত। এই প্রসঙ্গে দ্বিজেন্দ্রনাথের পুত্রবধূ ও দ্বিপেন্দ্রনাথের সহধর্মিণী শ্রহেমলতা দেবীর ‘সংসারী রবীন্দ্রনাথ (প্রবাসী, পৌষ ১৩৪৬ ) প্রবন্ধ হইতে একটি অংশ উদ্ধৃত হইল— কবি-পত্নীর রান্নার হাত ছিল চমৎকার।-- নূতন নূতন রামা আবিষ্কারের সখ কম ছিল না কবিরও। বোধ হয় পত্নীর রন্ধনকুশলতা এ-সম্বন্ধে তার সখ বাড়িয়ে দিত বেশী। রন্ধনরতা পত্নীর পাশে মোড়া do e 8