পাতা:চিঠিপত্র (নবম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তার ভালও লাগচে না । বাশের বঁাশিই তার পক্ষে, আর ভাল যমুনার ধার । ঈশ্বর কবে তার সব অহঙ্কার ভেঙে দিয়ে সব আসবাব কেড়ে নিয়ে তাকে তার সেই বনের ছায়ায় ডাক দিয়ে নিয়ে যাবেন! সেইখানেই তো তাকে নিয়ে তিনি বরাবর খেলা করেছেন– এ আবার তাকে কোন মুল্লুকে এনে ফেলেছেন ! সেই ডাকের অপেক্ষায় বসে আছি। কিন্তু ডাক কি আসবে না ? তিনি তার খেলার সাথীকে ভোলেন নি – সেই ধূলোখেলার ক্ষেত্রেই তিনি তাকে ডাক দিচ্চেন। কিছুই তাই ভাল লাগচে না— মন চার দিকে পথ খুজে বেড়াচ্চে। ১৩ই জ্যৈষ্ঠ ১৩১৭ —রবীন্দ্রনাথ । অজিতকুমার চক্রবর্তীকে লিখিত পত্র পত্র ১০৫ ৷ ‘পাশ্চাত্য দেশে এমন কথা অনেকের কাছেই শুনেচি, আমার বাণীতে আমি যে কেবল তাদের খুসি করেছি তা নয়, তারা জীবনের অন্ন পেয়েছে তার থেকে । প্রথম-বিশ্বমহাযুদ্ধে-নিহত কবি Vilfred Owen-এর জননীর লেখা একখানি চিঠিতে ইহার এক মর্মস্পশী আভাস পাওয়া যায়। কবির জ্যেষ্ঠপুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের On the Edges of Time ( pp. 127-28) ® ( 1958) εύτε ά •{τΛΕΙ fùsqw*w, ংকলন করা গেল— Shrewsbury. August 1st, 1920. “It is nearly two years ago, that my dear eldest son went out to the War for the last time and the day he said Goodbye to me— we were looking together across the sun-glorified sea- looking towards France, with breaking hearts— when he, my poet son, said those wonderful words of yours – beginning at ‘When I go from hence, let this be my parting word'– and when ט א4