পাতা:চিঠিপত্র (প্রথম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।

১০

[শান্তিনিকেতন। ১৮৯০]

ওঁ

সুকুমার

 সন্দেশ, মোরব্বা, বাতাসা পেয়েছি, বাতাসা দেখে আমরা সকলে অবাক্ হয়েছি, এত বড় বাতাসা কখন দেখিনি। সন্দেশ আমাদের বেশ লাগল, মোরব্বা নিশ্চয়ই খুব ভাল হবে। আমাদের এখানে খাবার বন্দবস্ত তো জানই মাছ মাংস খাবার যো নেই। এ রকম অবস্থায় এ রকম সব উপহার পেলে কি রকম খুসী হবার কথা সে বলা বাহুল্য। সুশীলা, সুধী, কৃতী, দিনু, নলিনী এখানে আছে, আমাদের দলটি বেশ জমেছে। আমরা মনে করছিলুম যে তুমি হয়ত এদিক্ দিয়ে একবার হয়ে যেতে পার। আমরা তোমাকে চিঠি লিখব মনে করছিলুম তোমার ওখানে যাবার জন্যে, কিন্তু শেষকালে দেখলুম ছেলেদের রেখে যেতে সুবিধে নেই।

মৃণালিনী

কবির ভাগিনেয়ী সুপ্রভা দেবীর স্বামী সুকুমার হালদারকে লিখিত

৮৩