পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ২১

  • ाऊ २s । ‘त्राधि ८वां५ एम्न फूझे ७क মাসের মধ্যেই তোমাৰে किडू সাহায্য করিতে পারিব— তাহার ব্যবস্থা করিয়াছি।’

বর্তমান গ্রন্থের ১৩৫ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত রাধাকিশোর মাণিক্যকে লিখিত রবীন্দ্রনাথের ২৪ শ্রাবণ ১৩১৯ তারিখের চিঠি দ্রষ্টব্য। পত্র ২১। 'আমার শাস্তিনিকেতনের বিদ্যালয়ে একটি জাপানী ছাত্র সংস্কৃত শিখিবার জন্ত আসিয়াছে।’ ইহার নাম হোরি সান । ‘ওকাকুরার ব্যবস্থায় নব-প্রতিষ্ঠিত শাস্তিনিকেতন ব্রহ্মচর্যাশ্রমে আসেন হেরি সান সংস্কৃত পড়িতে ... সন্ত্রাস্ত সামুরাই বংশে তাহার জন্ম— ব্রহ্মচর্যাশ্রমে প্রথম বিদেশী ছাত্র তিনি। হোরি না জানিতেন ইংরেজি, না জানিতেন অন্ত কোনো ভারতীয় ভাষা। কিন্তু কী নিষ্ঠার সহিত জ্ঞানার্জন শুরু করেন। অকালে পঞ্জাব ভ্রমণে গিয়া তাহার মৃত্যু হয় । ঘটনাটি । এই ছাত্রের আগমন ] অতি সামান্ত– এত সামান্য যে উল্লেখযোগ্য নহে ; কিন্তু ভারতের ও পূর্ব-এসিয়ার বিস্তুত আধ্যাত্মিক যোগকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করিবার দিকে জাপানের ইহাই প্রথম প্রয়াস ।" পববর্তীকালে চীন-জাপানের সহিত ভারতের যোগ পুন:স্থাপনকল্পে রবীন্দ্রনাথের উদযোগ বহুবিদিত। আলোচ্য পর্বে ও শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয়কে কেন্দ্র করিয়া এ বিষয়ে যে-সকল কল্পনা চলিতেছিল রবীন্দ্রনাথকে লিখিত জগদীশচন্দ্রের নিম্নোদর্ধত চিঠিখানি ( ১ জানুয়ারি ১৯০৩ ) হইতে তাহার আভাস পাওয়া যায়— তোমার স্কুলের কথা সৰ্ব্বদাই ভাবিতেছি। যতই ভাবি ততই ভবিষ্যতে ইহা হইতে যে এক জাতীয় মহাবিদ্যালয় উৎপন্ন হইবে » Aयeाङकूबाबू भूषI"ाषJब्रि, द्रौठ-छौगनौ, विठौछ पo (२०५०), श्रृं *२० a)○