পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঝখানে বিলাতে গিয়ে তার উদ্যম কিছু যেন ক’মে এসেছে। সে যদি কিছু না মনে করে তা’হলে আমি নিজেই এ কাজে হাত দিতে পাবি। আমি ছবি অঁাক্‌চি শুনে যদি আশ্চৰ্য্য হন ত লোকেন কবিতা লিখতে বসে গেছে শুনে বোধহয় কম আশ্চর্য্য হবেন না। তার এতই দুরবস্থা হয়েচে । বেচাবাকে শেষকালে কবিতা লেখালে । ওমার খায়েমের বাঙ্গলা পদ্যাহ্ববাদ কবচে । তুই-একটা নমুনা দেখলে তাব মনেব অবস্থা কতকটা বুঝতে পারবেন — মূঢ় তোবা, তাজি সুখ স্বৰ্গসুখ-আশে থাকিস মুক্তিব তবে অন্ধ কাবাবাসে । সুদ পাবি বলে ফেলে বাথিস পাওনা, ছাড়ি না নগদ আমি যাহা হাতে আসে । এই সমস্ত কবিতায় লোকেন মূলধন ফুকে দিয়ে ব্যবসা চালাবাব প্রস্পেক্টস জাবি কবেচে– সুদ চায় না, লাভ চায় না, যা কিছু জমা তাছে সব উড়িয়ে দিতে চায়— আমি এ ব্যবসাযে শেয়ার কিনতে প্রস্তুত নষ্ট । আপনাব শ্যালক জায়া আর্য্যা সবলা, বিদ্যাণবের কাছে সম্প্রতি সংস্কৃত পড়তে আবস্ত করেচেন। শিক্ষা-প্রণালীটি আমার রচিত। খুব দ্রুত উন্নতি লাভ করচেন— পণ্ডিতমশায় এমন বুদ্ধিমতী ছাত্রী পেয়ে ভাবী খুসীতে আছেন । আমি তাকে পূর্বেই আশ্বাস দিয়েছি আমার পদ্ধতি মতে যদি তিনি ংস্কৃত শেখেন তাহ’লে এক বৎসবের মধ্যেই তার সংস্কৃত > 2 o