পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ও হুইয়াও পল্লীমঙ্গলের যে উদযোগ ও আয়োজন করিয়াছেন আলোচ্য সময়ে ‘চাষ-বাসের কাজ তাহার একরূপ স্বচনা বলা যাইতে পারে— ‘শিলাইদহে কুঠিবাড়ির চার দিকে যে জমি ছিল প্রজাদের মধ্যে নতুন ফসল প্রচারের উদ্দেশ্যে সেখানে নানা পরীক্ষায় লেগেছিলেম। এই পরীক্ষাব্যাপারে সরকারি কৃষিবিভাগের বিশেষজ্ঞদের সহায়তা অত্যধিক পরিমাণেই মিলেছিল। তাদের আদিষ্ট উপাদানের তালিকা দেখে চিচেস্টরে যারা এগ্রিকালচারাল কলেজে পাশ করে নি এমন সব চাষিরা হেসেছিল ; তাদেরই হাসিটা টিকেছিল শেষ পর্যস্ত। মরার লক্ষণ আসন্ন হলেও শ্রদ্ধাবান রোগীরা যেমন করে চিকিৎসকের সমস্ত উপদেশ অক্ষুন্ন রেখে পালন করে, পঞ্চাশ বিঘে জমিতে আলু চাষের পরীক্ষায় সরকারি কৃষিতত্ত্বপ্রবীণদের নির্দেশ সেইরকম একান্ত নিষ্ঠার সঙ্গেই পালন করেছি। তারা ও • • • পরিদর্শনকার্যে সর্বদাই যাতায়াত করেছেন । তারই বহুব্যয়সাধ্য ব্যর্থতার প্রহসন নিয়ে বন্ধুবর জগদীশচন্দ্র আজও প্রায় মাঝে মাঝে হেসে থাকেন ? ? পত্র ৩। দ্বিজেন্দ্রলালবাবু— দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ( ১৮৬৩-১৯১৩) এই সময়ে রবীন্দ্রনাথের স্বহৃংশ্রেণীর অন্তর্গত ছিলেন ; ১৩০৪ সালে ( ১৮৯৭ ) তিনি তাহার বিরহ নাটিকা ‘কবিবর ঐরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহোদয়ের করকমলে এইভাবে উৎসর্গ করেন—"বন্ধুবর! আপনি আমার রহস্তগীতির দিলে এদের আর গতি নেই।.. সোশিয়ালিষ্টর যে সমস্ত পৃথিবীময় ধনবিভাগ করে দেয় cनछे नछद कि वमछद ठेक जानि ¢न-यनि ७८कदाcब्रहे छनञ्चर इब्र उाइरल विषिब्र বিধান বড় নিষ্ঠুর, মামুব ভারি হতভাগ্য ! কেননা পৃথিবীতে যদি দুঃখ থাকে তো थाकु কিন্তু তার মধ্যে এতটুকু একটু ছিদ্র একটু সম্ভাবনা রেখে দেওয়া উচিত যাতে সেই দুঃখমোচনের জন্তে মানুষের উন্নত অংশ অবিশ্রাম চেষ্টা করতে পারে, একট। আশা পোষণ করতে পারে ? ১ পূর্বোক্ত— আশ্রমের রূপ ও বিকাশ, পৃ ৩৯-৪• 〉や8