পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র e পুরী এক সময় রবীন্দ্রনাথকে বিশেষভাবে আকর্ষণ করিয়া থাকিবে : জগদীশচন্দ্রকে ও পুরীতে সঙ্গীরূপে পাইবার জন্য র্তাহাকে এখানে গৃহ নির্মাণে তিনি উৎসাহিত করেন। জগদীশচন্দ্র এক চিঠিতে (২১ জুন ১৯০০) রবীন্দ্রনাথকে লিখিয়াছিলেন— ‘পুীর বর্ণনা শুনিয়া আমার মন সেখানে আছে। সমুদ্রগর্জন ও বাতাস ও ঢেউ আমাকে ঘেরিয়া আছে । এই সংকীর্ণ নগর ত্যাগ করিয়া প্রকৃতির মধ্যে নিজকে হারাইতে চাহি ।” পত্র ৫ । ‘সৗজার যে নৌকায় চড়েন সে নৌকা কি কখনও ডুবিত্তে পারে ? একাধিক পত্রে রবীন্দ্রনাথ বিদেশের বিজ্ঞানীসমাজে জগদীশচন্দ্রের প্রতিষ্ঠা-অৰ্জন প্রসঙ্গে সীজারের কীর্তির উল্লেখ করিয়াছেন, ২•-সংখ্যক পত্রেও লিথিয়াছেন ‘পীজারের নৌকা কখন ডুবে না । সাজারের বিজয়যাত্রা সম্বন্ধে যেরূপ নানা অলৌকিক কাহিনী প্রচলিত, উষ্ণমণ্ডলবাসী’ জগদীশচন্দ্রের জয়বর্তিা ও সেকালে সেইরূপ আলোকসামান্য বলিয়া প্রতিভাত । হইয়াছিল— ‘ঈশ্বর তোমার ললাটে বিজয়-তিলক অঙ্কিত করিয়া তোমাকে পৃথিবীতে পঠাইয়া দিয়াছেন’, ‘ভারতবর্ষের অশ্বমেধের ঘোড়া তোমার হাতে অাছে।’ ‘সীজারের নৌকা' প্রসঙ্গে বোধ করি নিম্নলিখিত কাহিনীটি রবীন্দ্রনাথের মনে জাগিতেছিল — At Apollonia, since the force which he had with him was not a match for the enemy and the delay of his troops on the other side caused him perplexity and distress, Caesar conceived the dangerous plan of embarking in a twelve-oared boat, without any ১ ইংরেজি উদ্যুতি শ্ৰীযুক্ত গ্ৰীচত্র সেনের সৌজন্তে প্রাপ্ত। » ማለጋ