পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ১১, ১২ উত্তেজনায় একই ভাবে সাড়া দেয়। এই-সকল পরীক্ষার কথাই রবীন্দ্রনাথ উল্লেখ করিয়াছেন ॥২ পত্র ১১। 'আর একবার আমি লোকেনের সঙ্গে লওনে গিয়েছিলুম ...দুদিন থেকেই নিতান্ত ধিক্কারসহকারে সেখান থেকে দৌড় দিয়েছিলুম। ‘যুরোপযাত্রীর ডায়ারি' দ্বিতীয় খণ্ডে এই যাত্রার দিনলিপি আছে। ২২ আগস্ট ১৮৯৭ বোম্বাই হইতে যাত্রা করেন, ১৯ সেপ্টেম্বর লণ্ডন পৌছান, ৯ অক্টোবর লণ্ডন ত্যাগ করেন। পত্র ১১ । ‘বঙ্গদর্শন প্রথম সংখ্যা বেরিয়েছে। নবপর্যায় বঙ্গদর্শনের ১৩০৮ বৈশাখ সংখ্যা। প্রকাশ-তারিখ বেঙ্গল লাইব্রেরির তালিকাঅনুযায়ী ১৫ মে ১৯০১, অর্থাৎ ১ জ্যৈষ্ঠ ১৩৭৮। পত্র ১২ । এই পত্র জগদীশচন্দ্রের ১৭ মে ১৯১১ তারিখের পত্র পাইয়া লিখিত, এইরূপ অনুমান স্বচ্ছন্দেই করা যাইতে পারে। ১৯০১ সালের ১ মে রয়াল ইন্‌ষ্টিটু'শনে জড় ও জীবে সাড়া (On the response of inorganic matter to stimulus) ovov ofts wiftofoo বিষয় আলোচনা করেন ; বিদ্বন্মণ্ডলীর নিকট উহা বিশেষ সমাদর ও স্বীকৃতি লাভ করে। এই বক্তৃতায় জড় ও জীবের মধ্যে দুর্লঙ্ঘ্য বৈষম্য তিনি ভেদ করিয়া বিজ্ঞানিগণকে সচকিত করিয়া তুলিয়াছেন। আঘাত, উত্তেজনা প্রভৃতি দ্বারা ধাতুপদার্থ ও সজীবপদার্থে একই রূপ ফল উৎপন্ন হয়, ইহা পরীক্ষা দ্বারা প্রত্যক্ষ দেখাইয়া তিনি জড়জীবের সাধৰ্ম্ম্য প্রমাণ করিয়াছেন।" ১ এই প্রসঙ্গে, পরিশিষ্টে মুদ্রিত রবীন্দ্রনাথের “জড় কি সজীব" প্রবন্ধ দ্রষ্টব্য— ইহাতে জগদীশচন্দ্রের আবিষ্কার সহজ ভাষার ব্যাখ্যাত। অপিচ দ্রষ্টব্য রবীন্দ্রনাথকে লিখিত জগদীশচন্ত্রের ৩ মে ১৯১১ তারিখের চিঠি । ২ রবীন্দ্রনাথ, জড় কি সজীব, বর্তমান গ্রন্থ, পু ১১৬ S St