পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ১৬ আশ্চৰ্য্য Experiment করিয়া আসিলাম, জন্তু এবং অ-জীবের মধ্যে ভয়ানক মস্ত একটা ব্যবধান, তাই সেতু বাধিবার জন্ত উদ্ভিদের জীবনম্পন্দন-রেখা আছে কি না তার চেষ্টা করিতেছিলাম। এইমাত্র অত্যাশ্চৰ্য্য পরীক্ষার ফল পাইলাম— এক ! এক ! , সব এক ! ... বন্ধু, আমি শত জীবনে ইহার চিন্তা করিতে পারিব না— আমি সব দেখিতেছি— কেবল সময়াভাব । আমি কি করিয়া এসব ফেলিয়া একদিনের জন্যও চলিয়া আসি ? এজন্ত আমাকে একেবারে ছাড়িয়া দাও। কেবল তুমি কয়মাসের জঙ্ক এখানে আইস ।” পত্র ১৬ । তোমার ছবি আজি পাইয়া’ এই চিঠি জগদীশচন্দ্রের ২৫ জুলাই ১৯০১ তারিখের চিঠির উত্তর ; জগদীশচন্দ্রের এই চিঠির তারিখ হইতে রবীন্দ্রনাথের চিঠির তারিখ অনুমিত । জগদীশচন্দ্রের এই পত্রে ছবি পাঠাইবার উল্লেখ আছে । এই ফোটোগ্রাফ শাস্তিনিকেতনের রবীন্দ্রসদনে স্বরক্ষিত ; বর্তমান গ্রন্থে মুদ্রিত হইল। রবীন্দ্রনাথের এই পত্রে ষে শিলাইদহের গৃ প’ ছবির উল্লেখ আছে রবীন্দ্রসদন-সংগ্ৰহ হইতে তাহাও মুত্রিত হইল । পত্র ১৬ । তোমার প্রেরিত অাশা ছবিখানি ।” জগদীশচন্দ্র এই ছবির প্রতিলিপি পাঠাইয়া উক্ত পত্রে লিখিয়াছিলেন— “জীর একখানা ছবি তোমার বসিবার ঘরে রাখিও । ওয়াটের ১ "আশা" অন্ধ-বালিকা— যন্ত্রের তন্ত্রী ছিড়িয়া গিয়াছে, কেবল একটিমাত্র অবশিষ্ট আছে, তাহাই বাজাইতে চেষ্টা করিতেছে। “আমাদের আশাও এই ভগ্নতন্ত্রীর মত ।” २ खि. ७क. ওয়াটুল ( 8 • אל-ו נשל( ३ ● s

  • lに〉も