পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ১৯ এই সময় রবীন্দ্রনাথকে লিখিত জগদীশচন্দ্রের আর-একখানি পত্র ( ২৯ নভেম্বর ১৯০১ ) বিশেষ ভাবে উদ্ধারযোগ্য— ‘গাছ মাটি হইতে রস শোষণ করিয়া বাড়িতে থাকে, উত্তাপ ও আলে| পাইয়া পুষ্পিত হয়। কাহার গুণে পুষ্প প্রস্ফুটিত হইল ?– কেবল গাছের গুণে নয়। আমার মাতৃভূমির রসে অামি জীবিত, আমার স্বজাতির প্রেমালোকে আমি প্রস্ফুটিত । যুগ যুগ ধরিয়া হোমানলের অগ্নি অনির্বাপিত রহিয়াছে, কোটি কোটি হিন্দুসস্তান প্রাণবায়ু দিয়া সেই অগ্নি রক্ষা করিতেছেন, তাহারই এক কণা এই দূরদেশে আসিয়া পড়িয়ছে । আমি যে তোমাদেরই প্রাণের অংশ, তোমাদেরই স্থখদুঃখের অংশী, সৰ্ব্বদা হৃদয়ঙ্গম করাইয়া দাও । তাহা হইলে আমি শত বাধা পাইয়াও ভগ্নোন্তম হইব না এবং তোমাদের জন্য জয়লাভ করিব।” পত্র ১৯ । “আজ তোমার জয় সংবাদ পাইয়।’ FF, Efg", stzaz HIFI (‘Electric Response of Metal and of Ordinary Plants') সম্বন্ধে ১৯৪১ সালের জুন মাসে রয়াল সোসাইটিতে যে প্রবন্ধ পাঠ করেন, কোনো কোনো বৈজ্ঞানিকের আপত্তির ফলে সোসাইটি তাহা প্রকাশ করেন নাই । ১৯০২ সালের মার্চ atta sistät-55, “Biology Twtvi Tazista Society" Linnean Societyতে পুনরায় ঐ বিষয়ে প্রবন্ধ পাঠ করিয়া তাহার আবিষ্কার প্রচার করেন ; এই সভায় কোনো বৈজ্ঞানিক আর তাহার প্রতিবাদ করেন নাই। এই সভার বিবরণ দিয়া জগদীশচন্দ্র ২১ মার্চ [ ১৯৯২ ] তারিখের পত্রে রবীন্দ্রনাথকে লিপিতেছেন— ‘আজ আমার কর্ণে এখনও রণক্ষেত্রের দুন্দুভি ৰাজিতেছে, কারণ ૨ ૦ છે