পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*Z ۹ ۰ تا «ه পত্র ২৯ । তোমাদের লেকচারের জন্তে’ ‘ভবিষ্যতে এই [ বহু-বিজ্ঞান- ] মন্দিরে আরও অনেক নূতন নূতন বকৃত হইবে। বিজ্ঞান ছাড়া বিদ্যার অন্যান্ত শাখা সম্বন্ধেও বক্তৃত। হইবে। ত্রযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একটি বক্তৃতা করিবেন ।” পত্র ৩• । ‘অজিতের অকালমৃত্যু’, অজিতকুমার চক্রবর্তী ( ১৮৮৬-১৯১৮) শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের প্রথম যুগে ত্যাগব্ৰতী শিক্ষকরূপে যোগ দেন ; তরুণ বয়সেই তিনি সাহিত্যসমালোচক ও জীবনীকার -রূপে প্রতিষ্ঠা অর্জন করিয়াছিলেন । এই পত্রে রবীন্দ্রনাথ তাহার যে বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করিয়াছেন সে বিষয়ে দু-একটি দৃষ্টান্ত দেওয়া যাইতে পারে ; বিপিনচন্দ্র পাল ১৩১৮ চৈত্র -সংখ্যা বঙ্গদর্শনে “চরিত-চিত্র। রবীন্দ্রনাথ” প্রবন্ধে, রবীন্দ্রসাহিত্য যে বস্তুতন্ত্রতাহীন এই মতবাদের প্রচার করেন ; তাহার প্রতিবাদ করেন অজিতকুমার ১৩১৯ আষাঢ় -সংখ্যা প্রবাসীতে, “রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য ও দেশচর্য্য! কি বস্তুতন্ত্রতাহীন” এই প্রবন্ধে । ১৩২৪ সালের শ্রাবণ মাসের প্রবাসীতে অজিতকুমার “বৈষ্ণব কবিতা” নামে একটি প্রবন্ধে বৈষ্ণব কবিতার যে ব্যাখ্যা দেন তাহার ফলে নারায়ণ, উপাসনা, ভারতবর্ষ প্রভৃতি পত্রে তাহাকে তীব্র প্রতিবাদের সম্মুখীন হইতে হয়— ইহাদের মধ্যে বিপিনচন্দ্র পালের ( “একখানি পত্র”, নারায়ণ, মাঘ ১৩২৪ ) গুণয় ‘প্রবল পক্ষ’ও ছিলেন । ১৩২৫ শ্রাবণের প্রবাসী পত্রে অজিতকুমার ১ “বহু-বিজ্ঞান-মন্দির", বিবিধ প্রসঙ্গ, প্রবাসী, মাঘ ১৩২৪ ২ অজিতকুমারের চুরারোগ্য পীড়ার সংবাদে রবীন্দ্রনাথ দ্বিজেন্দ্রনাথ মৈত্রকে लिथिब्रहिएलन “...অল্প বয়স থেকে ও আমার খুব কাছে এসেছিল— ও ঘদি চলে যায় ত একট। ফfক রেখে যালে |’ ২৩৭