পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিশিষ্ট ৪ প্রাপ্ত। ঐ ব্রজেন্দ্রকিশোর দেববর্মীর সৌজন্তে চিঠিখানি ১৩৬০ শারদীয় ংখ্যা ত্রিপুরার কথা (আগরতলা ) পত্রে প্রকাশিত হইয়াছিল। ৭. এই পত্র রবীন্দ্রনাথের চিঠিপত্র গ্রন্থের দ্বিতীয় খণ্ডে মুদ্রিত स्व८िछ् । ৮. এই চিঠিখানি ১৩৪৯ অগ্রহায়ণ -সংখ্যা বিশ্বভারতী পত্রিকায় (পৃ ৩৩৩) প্রকাশিত। পরিশিষ্ট ৪ ‘প্রশ্নোত্তর’ ভাণ্ডার (১৩১২-১৪ ) পত্রিকার সম্পাদকরূপে রবীন্দ্রনাথ ঐ পত্রে একটি ‘প্রশ্নোত্তর বিভাগের প্রবর্তন করিয়াছিলেন ; সাধারণতঃ দেশের প্রধান সমস্তা গুলি সম্বন্ধে প্রশ্ন করা হইত, এবং দেশের অনেক মনীষী উত্তরে সে সম্বন্ধে স্বীয় অভিমত জ্ঞাপন করিতেন । ১৩১২ জ্যৈষ্ঠ -সংখ্যা ভাণ্ডার হইতে এই প্রশ্নোত্তর উদ্ভূত হইয়াছে। এই রচনার প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথকে লিখিত জগদীশচন্দ্রের নিম্নমুদ্রিত পত্ৰখানি অতুধাবনযোগ্য—

  • 16-5-1905

[ ২ জ্যৈষ্ঠ ১৩১২ ] ...ভাণ্ডারের লেখা বেশ হইয়াছে। তবে মেষচৰ্ম্মে আবৃত সিংহনাদ লোকে বুঝিতে পারিবে। এরূপ লেখা হইলে আমার বইখানা সহজেই বোধগম্য হইবে।” সম্ভবতঃ জগদীশচন্দ্রের আবিষ্কার -বিষয়ে বাংলায় বই লিখিবার বা সম্পাদন করিবার কল্পনা এ সময় রবীন্দ্রনাথের মনে ছিল ; তুলনীয় জগদীশচন্ত্রের ২৫ জুলাই ১৯১১ তারিখের চিঠি। ૨ઉ છે