পাতা:ছোটদের রামায়ণ - যোগীন্দ্রনাথ সরকার.pdf/৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লঙ্কাকাও Wo Go হারে ঢাকিয়া যায় ! তাস্থার ক্ষুধা এত বেশী যে, একদিনেই সে শুনের সমস্ত জন্তুকে শেষ করিতে পারে । ব্রহ্মার শাপে সে ছয় মাস ঘুমাইয়া একfদন মাত্র জাগে, তাই রক্ষা । নচেৎ কাহাকেও আর বা চয় থাকিতে হইত না । রাজার আদেশে হাজার হাজার রাক্ষস কুম্ভকৰ্ণকে জাগাইতে ছুটিল, কিন্তু তাহার ঘুম কি সহজে ভাঙ্গে ! কত ঢাক-ঢোল, র্কাসরসণ্টাই না বাজান হইল ; তাহার নাকে, কানে কত কলসী জলই না ঢালা হইল, তাহার বুকে পেটে কত কুডুল-খস্তার খোচাই না মারা হইল! তবু কিছুতেই তাহার ঘুম ভাঙ্গিল না । শেষে যখন পালে পালে হাতী আনিয়া তাহার পিঠের উপর চড়াইয়া দেওয়া হঠল, তখন সে উঠিয়া বসিল । 尊 Įu রাবণ যখন এই কুম্ভকৰ্ণকে যুদ্ধে পাঠাইল, তখন ভয়ে বড় বড় বানরেরাও একেবারে আড়ষ্ট ! সে ত রাক্ষস নয়, যেন একটা লোহার পাহাড় । তাহার পায়ের চাপেই কত বানর পিষিয়া গেল-- নিশ্বাসের ঝড়েই কত বানর উড়িয়া গেল ! তাহা ছাড়া নে গুলোকে সে হাতের কাছে পাইল, ধরিয়া টপাটপ, সেগুলোকে মুখে পুরিতে লাগিল। সুগ্ৰীৱ অঙ্গদ প্রভৃতি কত চেষ্টাই না করিল কিন্তু সাধ্য কি যে তাহার সহিত অঁাটিয়া উঠে ! বড় বড় গাছ ছুড়িয়া মারিলে, সে শূল দিয়া তাহ কাটিয়া ফেলে ; পাথর ছুড়িয়া মারলে, তাহার গায়ে লাগিয়া গুড়া হইয়া যায়! লক্ষণ যুদ্ধ করিতে আসিলে, সে হাসিয়া টিটুকারি দিয়া বলিল, “কেন বাপু মিছামিছি প্ৰাণট। হরাইবে । ঘরে গিয়া তোমার দাদাকে &